The Ballpen
ANZUS - theballpen

ANZUS

23rd Jun 2022 | আন্তর্জাতিক |

- ANZUS হলো একটি সামরিক চুক্তি বা জোট। তিনটি দেশের সমন্বয়ে এই জোট গঠিত।
দেশগুলো হলো:
- অস্ট্রেলিয়া
- নিউজিল্যান্ড
- যুক্তরাষ্ট্র।
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে কমিউনিজম আগ্রাসন রোধে ১৯৫১ সালে ANZUS গঠিত হয়।





Related

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?

- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন চার্চিল।
- উইনস্টন চার্চিল ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা রাজনীতিবিদ।
- তিনি নিজেকে জনসেবায় নিবেদিত করেছিলেন।
- প্রথম জীবনে তিনি ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সদস্য ছিলেন।
- তিনি কূটনীতিতে বেশ পারদর্শী ছিলেন। যুদ্ধকালে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফল মৈত্রী গড়ে তুলেন। 
- ১৯৫৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। 



Related

আমেরিকা কত তারিখে জাপানের হিরোশিমায় পারমানবিক বোমা নিক্ষেপ করে?

- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট জাপানের হিরোশিমা শহরে "লিটলবয়" ও 

৯ আগস্ট নাগাসাকি শহরে "ফ্যাটম্যান" নামের দুটো পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে। এতে লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়।


- ৩৩তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্রুম্যান ১৯৪৫ সালের আগস্টে জাপানে পারমাণবিক বোমা বর্ষণের নির্দেশ দেন।



Related

ডেজার্ট ফক্স নামে পরিচিত ছিলেন কে?

- ফিল্ড মার্শাল রোমেল (১৮৯১ - ১৯৪৪) ছিলেন একজন জার্মান ফিল্ড মার্শাল।
- তিনি ইতিহাসে ‘ডেজার্ট ফক্স’ বা ‘মরুভূমির শিয়াল’ নামে খ্যাত।
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আফ্রিকা কর্পের (Afrika Korps) যুদ্ধে তিনি বিশেষ কৃতিত্ব দেখান এবং খুব দ্রুতই এসব অঞ্চল জার্মান নাৎসি বাহিনীর আয়ত্বে নিয়ে আসেন। এই কারণেই তিনি 'ডেজার্ট ফক্স' নামে পরিচিত হয়ে উঠেন।



Related

ইহুদি, ইসলাম এবং খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র স্থান কোনটি?

 

-  জেরুজালেম আধুনিক ইসরাইলে অবস্থিত একটি শহর এবং অনেকের কাছে এটি বিশ্বের অন্যতম পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত।
জেরুজালেম তিনটি বৃহত্তম একেশ্বরবাদী ধর্মের (ইহুদি, ইসলাম এবং খ্রিস্টান) গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ স্থান।
- ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন উভয়ই জেরুজালেমকে রাজধানী হিসেবে দাবি করেছে।
- এর শহর এবং এর ভেতরের জায়গাগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রক্তক্ষয়ী সংঘাত হাজার হাজার বছর ধরে চলছে।



Related

ভার্সাই চুক্তি অনুযায়ী জার্মানিকে ইউপেন ও মালমেডি শহর কোন দেশের নিকট হস্তান্তরের নির্দেশ দেয়া হয়?

ভার্সাই সন্ধিচুক্তি প্যারিসের অদূরে অবস্থিত ভার্সাই নগরীতে ১৯১৯ সালের ২৮ জুন জার্মানির ওপর কিছু অনৈতিক শর্ত চাপিয়ে দেয়ার মাধ্যমে শেষ হয় ভার্সাই চুক্তি। 

ভার্সাই চুক্তির শর্ত হিসেবে নির্ধারণ করা হয় অনেকগুলাে অবাস্তব ধারা। যার মধ্যে ছিল

১. জার্মানির সব ধরনের সামরিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকা।
২. ফরাসি সার্বভৌমত্ব ও আধিপত্য পুরােপুরি স্বীকার করে নেয়া।
৩. জার্মান নিয়ন্ত্রিত টনডার্ন শহরের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলীয় সেউইগ ডেনমার্কের অধীনে ছেড়ে দেয়া।
৪. পােজেন ও পশ্চিম প্রুশিয়ার পােমেরানিয়া নবগঠিত পােল্যান্ডের কাছে ছেড়ে দিতে হবে।
৫. উচ্চ সাইলেশিয়ার হাশিন হালসিজিন এলাকা চেকশ্লোভাকিয়ার কাছে হস্তান্তর।
৬. গণভােট সাপেক্ষে সাইলেশিয়ার পূর্বাংশকেও পােলান্ডের অনুকূলে ছেড়ে দিতে বাধ্য থাকা।
৭. ইউপেন ও মালমেডির মত সমৃদ্ধ জার্মান শহরকে বেলজিয়ামের কাছে হস্তান্তর করা
৮. পূর্ব প্রুশিয়ার সােলাউ এলাকা পােল্যান্ডকে ছেড়ে দেয়া।
৯. পূর্ব প্রুশিয়ার মামেলল্যান্ডকে লিথুয়ানিয়ার আনুকূল্যে ত্যাগ করা।
১০. ওয়ার্মিয়াও মাসুরিয়ার নিয়ন্ত্রণ পােল্যান্ডকে ফিরিয়ে দেয়া।
১১. ডানজিগ বন্দরকে উন্মুক্ত নগরী ঘােষণা করা যা জাতিপুঞ্জের অধীনে থাকবে।