অভয়নগর উপজেলায় উল্লেখযোগ্য কোন স্টেডিয়াম নেই। উপজেলা পরিষদের পাবলিক ময়দান প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।
প্রতি বছর এখানে নিম্নলিখিত ফুটবল/ক্রিকেট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ঃ
(ক) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট
(খ) প্রতি বৎসর যুব এবং সিনিয়র ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
(গ) গোল্ডকাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়।
(ঘ) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়।
(এছাড়া অভয়নগর উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে কাবাডি, হা-ডু-ডু, লাঠি খেলা, ঢালী খেলা হয়।
অভয়নগর উপজেলায় উল্লেখযোগ্য কোন স্টেডিয়াম নেই। উপজেলা পরিষদের পাবলিক ময়দান প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।
খেলাধুলা ও বিনোদন
প্রতি বছর এখানে নিম্নলিখিত ফুটবল/ক্রিকেট ও অনান্যা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ঃ
(ক) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট
(খ) প্রতি বৎসর যুব এবং সিনিয়র ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
(গ) গোল্ডকাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়।
(ঘ) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়।
(এছাড়া অভয়নগর উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে কাবাডি, হা-ডু-ডু, লাঠি খেলা, ঢালী খেলা হয়।
যশোর জেলা খই, খেজুর গুড় ও জামতলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া যশোর জেলাটিকে বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী বলা হয়।
যশোরের বিখ্যাত খাবার হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।হকদানা, ছাক্কা, ডিমের খাট্টা, কাঁঠালের বিচি দিয়ে কুকড়োর (মুরগি) মাংস, চুই ঝাল খাসির মাংস যশোর অঞ্চলের শত বছরের রান্নার ইতিহাসকে সমুজ্জ্বল রেখেছে। যশোরের প্রায় সবার প্রিয় খাবার ঘাটকোল। প্রচলিত নাম ঘেঁটকচু।
জামতলার মিষ্টি হলো বাংলাদেশের যশোর জেলার জামতলা বাজারে উৎপন্ন একটি বিখ্যাত মিষ্টি। এটি ছানা দিয়ে তৈরি গোলাকৃতির একটি মিষ্টি যা ঘন চিনির রসে ডুবানো থাকে। এই মিষ্টি রসগোল্লার একটি প্রকরণ। এটি দেখতে কিছুটা লালচে বা বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। জামতলা বাজারের সাদেক আলী নামক জনৈক ব্যক্তি এই মিষ্টি তৈরি করেন বলে এটি সাদেক গোল্লা নামেও পরিচিত।
যশোর কে ফুলের রাজধানী বলা হয় কেননা যশোরের গদখালি থেকে বাংলাদেশের ৮০% ফুল সরবরাহ করা হয়। বাংলাদেশের সব থেকে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল যশোরে অবস্থিত। যশোরে বহু ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। ব্রিটিশ আমলে যশোর বিমানবন্দর নির্মিত হয়েছিল যা এখন আন্তর্জাতিকীকরণের কাজ চলছে।
ষোড়শ শতাব্দীর শেষ ভাগে গৌড়ের শাসনকর্তা দাউদের একজন বিশ্বস্ত সহযোগী শ্রীহরি ১৫৭৪ সালের যশোরের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং স্বাধীন যশোর রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।