ব্রিটিশ আমল থেকেই রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় আক্কেলপুর ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য বিশেষ করে সবজির জন্য প্রসিদ্ধি লাভ করে। সম্প্রতি দেশের সব চেয়ে বেশি পোলট্রি শিল্প আক্কেলপুর উপজেলায় গড়ে উঠেছে। দেশের রাজধানী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকার সাথে আক্কেলপুরের চমৎকার রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। উপরন্তু বর্ষাকালে নদী পথে যাতায়াত ও মালামাল পরিবহন করা যায়।
এ উপজেলার প্রতি বর্গ কিমি এ ৯০৪ জন লোক বাস করে।ব্রিটিশ আমল থেকেই রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় আক্কেলপুর ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য বিশেষ করে সবজির জন্য প্রসিদ্ধি লাভ করে। সম্প্রতি দেশের সব চেয়ে বেশি পোলট্রি শিল্প আক্কেলপুর উপজেলায় গড়ে উঠেছে। দেশের রাজধানী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকার সাথে আক্কেলপুরের চমৎকার রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। উপরন্তু বর্ষাকালে নদী পথে যাতায়াত ও মালামাল পরিবহন করা যায়। এ উপজেলার প্রতি বর্গ কিমি এ ৯০৪ জন লোক বাস করে।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।