The Ballpen
আশুগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নের নাম গুলো কী ? - theballpen

আশুগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নের নাম গুলো কী ?

26th Nov 2022 | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |

আশুগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন নাম :

ইউনিয়ন পরিষদের নাম

চেয়ারম্যানের নাম ও মোবাইল নং

জনসংখ্যা ও আয়তন

আশুগঞ্জ সদর ইউনিয়ন

মোঃ মোবারক হোসেন

০১৭১১৮২১৪৩৮

আয়তন– ১১.৩৩(বর্গকিঃমিঃ)

 লোকসংখ্যা– ৩৪৪০৬জন

চরচারতলা ইউনিয়ন

মোঃ আয়ুব খান

০১৭১৮২১৫৯৩৬

আয়তন– ৫(বর্গকিঃমিঃ)

লোকসংখ্যা– ২০২৮৮জন(প্রায়)

দূর্গাপুর ইউনিয়ন

মোঃজিয়াউলহক

০১৭৫৮৪৮৩৯৭০

আয়তন– ৮(বর্গকিঃমিঃ) লোকসংখ্যা– ৩৪৭৪৮জন(প্রায়)

আড়াইসিধা ইউনিয়ন

মোঃ মুমিন মিয়া

০১৭১১৩৭৭৭০৪

আয়তন– ৬.৫(বর্গকিঃমিঃ)

লোকসংখ্যা– ২০৩৬৬জন(প্রায়)

তালশহর ইউনিয়ন

মোঃ আবু শামা

 

আয়তন– ৬(বর্গকিঃমিঃ) লোকসংখ্যা–১৩৩৪৫জন(প্রায়)

তারুয়া ইউনিয়ন

মোঃ বাদল ছাদির

০১৭১১১৮২৯০৪

আয়তন– ১৬০৩একর

লোকসংখ্যা– ৮৭৪৯জন

শরিফপুর ইউনিয়ন

মোঃ সাইফুদ্দিন চৌধুরী

০১৭৩০৯১৬৮২৯

আয়তন– ৬(বর্গকিঃমিঃ)

লোকসংখ্যা–১৩৩৪৫জন(প্রায়)

লালপুর ইউনিয়ন

মোঃ মোরশেদ মিয়া মাষ্টার

০১৭২৭০৪০৫৪৩

আয়তন– ১৮.৭০(বর্গকিঃমিঃ)

লোকসংখ্যা– ২৫২৩৪জন(প্রায়)





Related

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?

পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৮৬০ ইং সালে মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুতে ত্রিপুরা জেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল। ভারত বিভাগের পর কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা হিসেবে থাকে। ১৯৮৪ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।



Related

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা কয়টি ও কী কী?

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা ০৯ টি 

  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা
  • কসবা উপজেলা
  •  নাসিরনগর উপজেলা
  •  সরাইল উপজেলা
  • আশুগঞ্জ উপজেলা 
  • আখাউড়া উপজেলা
  • নবীনগর উপজেলা
  • বাঞ্ছারামপুর উপজেলা
  • বিজয়নগর উপজেলা


Related

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠার পটভূমি কী?

১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ব্রিটিশ সৈন্যরা ফেনী কলেজে অবস্থান নেয়। তখন কয়েক বছরের জন্য অস্থায়ীভাবে ফেনী কলেজকে ফেনী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানান্তর করা হয়। যুদ্ধ শেষে উক্ত কলেজটি আবার ফেনীতে ফিরে যায়। পরবর্তীতে সেখানে ওই অবকাঠামোর ওপরই ১৯৪৮ সালে এলাকার গুণীব্যক্তিদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ বেসরকারিভাবে স্থাপিত হয় এবং ১৯৭৯ সালে কলেজটি জাতীয়করণ হয় । প্রাথমিক পর্যায়ে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পাস কোর্স চালু হয় । ১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ হতে গণিত ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স শুরু হয় । ধীরে ধীরে কলেজটিতে আরো ১২ টির অধিক বিষয়ে অনার্স , মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয় ।



Related

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নদ-নদী কী কী?

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নদ-নদী গুলো :

  • তিতাস,
  • মেঘনা,
  • আউলিয়াজুরী,
  • কালাছড়ি,
  • খাস্তি,
  • ছিনাইহানি,
  • ডোলভাঙ্গা
  • , পাগলা,
  • পুটিয়া
  • , বলভদ্র
  • , বলাক
  • , বালিয়াজুড়ি,
  • বালুয়া, বিজনা,
  • বুড়ি,
  • বেমালিয়া,
  • মধ্যগঙ্গা,
  • রোপা,
  • লংঘুন,
  • লাহুর,
  • সোনাই,
  • হাওড়া,
  • হুরুল প্রভৃতি ।


Related

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্য কী?

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্য :সরাইলের হাসলি মোরগ লড়াই, নৌকা বাইচ, ভাদুঘরের বান্নী(মেলা)

খড়মপুর কেল্লাশাহ (র) মাজার শরীফ এর বার্ষিক ওরশ, নবীনগরের বৈশাখী মেলা ইত্যাদি।