The Ballpen
কলাপাড়া উপেজলার খেলাধুলা ও বিনোদন - theballpen

কলাপাড়া উপেজলার খেলাধুলা ও বিনোদন

24th Dec 2022 | পটুয়াখালী জেলা |

প্রাচীনকাল থেকেই কলাপাড়া উপেজলারজনগাষ্ঠী ক্রীড়ামোদী। এখানে প্রতি বছরই বিভিন্ন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এখানকার জনপ্রিয় খেলার মধ্যে বর্তমানে ক্রিকেট ও ফুটবলের আধিপত্য দেখা গেলেও অন্যান্য খেলাও পিছিয়ে নেই।

উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী অন্যান্য খেলাধূলা গুলো হচ্ছে-

নৌকা বাইচ-

এই অঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী বিনোদনের মাধ্যম হচ্ছে নৌকা বাইচ। সাধারনত এই অঞ্চলে শ্রাবন-ভাদ্র মাসে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে এবং এতে বিপুল সংখ্যক লোক সমাগম হয়।

ষাঁড়ের লড়াই-

কলাপাড়া উপজেলায় বৈশাখী মেলায় ঐতিহ্যবাহী ষাড়ের লড়াই অনুষ্ঠিত হয়। এই উপজেলায় যুগ যুগ ধরে ষাড়ের লড়াই হয়ে আসছে।

ঘোড় দৌড়-

বৈশাখী মেলায় কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের ঘোড় দৌড়ের আয়োজন হয়ে থাকে এবং এতে বিপুল সংখ্যক মানুষের সমাগম হয।

দাড়িয়াবান্ধা-

দাড়িয়াবান্ধা কলাপাড়ার গ্রাম অঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী খেলা। বহু বছর ধরে এ খেলাটির প্রচলন রয়েছে।





Related

মুক্তিযুদ্ধের সময় পটুয়াখালী জেলা কোন সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল?

মুক্তিযুদ্ধকালীন ৯নং সেক্টরের অধীন তৎকালীন পটুয়াখালী জেলা একটি সাব-সেক্টর। পটুয়াখালী-বরগুনার ১০টি থানা নিয়ে গঠিত এই পটুয়াখালী সাব-সেক্টর।



Related

পটুয়াখালী জেলা হয় কবে?

১৮৬৭ সালের ২৭ মার্চ কলিকাতা গেজেটে পটুয়াখালী মহকুমা সৃষ্টির ঘোষণা প্রকাশিত হয়। ১৮৭১ সালে পটুয়াখালী মহকুমায় রূপান্তরিত হয়



Related

পটুয়াখালী জেলা কি জন্য বিখ্যাত?

পটুয়াখালী জেলা মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ। নদী বিধৌত পটুয়াখালী জেলার খাল-বিল, পুকুর, নালা, নিম্নভূমি গুলো মৎস্য সম্পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জেলার নদী মোহনাগুলো ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত। পটুয়াখালী জেলার বনাঞ্চলের পরিমাণ খুবই কম।



Related

পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত খাবার মহিষের দই, বাপ্পি এবং কুয়াকাটা জন্য বিখ্যাত। পটুয়াখালী জেলাটি বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল, এটি আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত। আয়তনে এ জেলাটি প্রায় ৩২২০.১৫ বর্গ কিমি।



Related

পটুয়াখালী জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়?

দীর্ঘ ৮ মাস পাক-হানাদারদের হাতে অবরুদ্ধ থাকার পর একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হয় এই জেলা। এইদিনে একদিকে স্বজন হারানোর বিয়োগ ব্যাথার দীর্ঘশ্বাস, অন্যদিকে মুক্তির আনন্দে উদ্বেল, আর সৃষ্টি সুখের উল্লাস । হৃদয় উজাড় করে বরণ করে নেয় পটুয়াখালীবাসী হানাদার মুক্ত এই দিনটিকে।