The Ballpen
কাউখালী উপজেলার উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী? - theballpen

কাউখালী উপজেলার উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী?

25th Dec 2022 | পিরোজপুর জেলা |

কাউখালী উপজেলার উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো-

নাঙ্গুলী নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসা। এটি এ উপজেলার সর্বোচ্চ ধর্মীয় শিক্ষালয়। ১৯৮৫ সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মাদরাসা শিক্ষার সর্বোচ্চ স্তর তথা কামিল (স্নাতকোত্তর) স্তর পর্যন্ত এখানে পাঠদান করা হয়।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-এ একাধিকবার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অত্র প্রতিষ্ঠানটি শ্রেষ্ঠ হয়েছে। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মহোদয় মুহাম্মদ আব্দুল মতিন একাধিকবার উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান মনোনীত হয়েছেন। শাখা প্রতিষ্ঠান হিসেবে মাদ্রাসা সংলগ্ন সালেহিয়া এতিমখানা, লিল্লাহবোর্ডিং, নূরানী, হাফেজী ও মহিলা মাদ্রাসা গড়ে ওঠেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা এখানের এতিমখানা ও লিল্লাহবোর্ডিং এ ফ্রি থেকে-খেয়ে পড়াশুনা করছে। পিরোজপুর জেলায় মাদ্রাসাটির বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।





Related

পিরোজপুর জেলা কি জন্য বিখ্যাত?

 পিরোজপুর জেলা নারিকেল, সুপারি, পেয়ারা, আমড়া এর জন্য বিখ্যাত।

প্রবাদ প্রবচন ও বিয়ের গানের জন্য পিরোজপুর বিখ্যাত। বর্তমানে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, দিশারী শিল্পী গোষ্ঠী,সংগীতা, ধ্বনি শিল্পী গোষ্ঠী, রুপান্তর নাট্য গোষ্ঠী, পিরোজপুর থিয়েটার, কৃষ্ণচুড়া থিয়েটার, বলাকা নাট্যম্ প্রভৃতি সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী আঞ্চলিক ঐতিহ্য লালন পালন ও প্রচারে একাগ্র প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।



Related

পিরোজপুর কত নম্বর সেক্টরে ছিল?

মুক্তিযুদ্ধের সময় পিরোজপুর ছিল মুক্তিযুদ্ধের নবম সেক্টরের অধীন সুন্দরবন সাব-সেক্টর মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ এর কমান্ডের আওতায়।



Related

পিরোজপুর জেলার ভৌগোলিক সীমানা

পিরোজপুরের উত্তরে বরিশাল জেলা ও গোপালগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে বরগুনা জেলা, পূর্বে ঝালকাঠি জেলা ও বরগুনা জেলা এবং পশ্চিমে বাগেরহাট জেলা ও সুন্দরবন অবস্থিত। পশ্চিমে বলেশ্বর নদী পিরোজপুরকে বাগেরহাটের থেকে আলাদা করেছে।



Related

পিরোজপুর জেলার জনসংখ্যা কত?

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পিরোজপুর জেলার মোট জনসংখ্যা ১১,১৩,২৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫,৪৮,২২৮ জন এবং মহিলা ৫,৬৫,০২৯ জন। মোট পরিবার ২,৫৬,০০২টি।



Related

পিরোজপুর জেলার ভূ-ভাগের গঠন

পৌরাণিক ও ঐতিহাসিক মতে, ঋগবেদের আমলেও বঙ্গের দক্ষিণভাগ ছিল অতল সমুদ্রে নিমজ্জিত। মৌর্যযুগে পলল সংযোগে বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ গড়ে ওঠলে ভূ-তাত্ত্বিকভাবে ক্রমশ পিরোজপুর ভূ-ভাগের পলল উত্থান ঘটে। পৌরাণিক নদী গঙ্গার পূর্বগামী শাখা নলিনী, হলদিনী, পাবনী নামে পরিচিত ছিল। পৌরাণিক নদীর উত্তরসূরী আধুনিক গঙ্গা, পদ্মা, মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র, সুগন্ধার পলিরেণু গাঙ্গেয় বদ্বীপে যে সব দ্বীপ তথা নব্য ভূ-ভাগ সৃষ্টি করে, পিরোজপুর জেলার জনপদ সে সব দ্বীপেরই অংশবিশেষ। তবে জনপদ হিসেবে গড়ে ওঠেছে আরও পরে। ঐতিহাসিকদের ধারণায় পাল ও সেন আমলে বিচ্ছিন্নভাবে জনবসতি গড়ে উঠতে শুরু করলেও মূলত মোগল ও সুলতানি আমলে এ অঞ্চলে ব্যাপক জনবসতি গড়ে ওঠে। তবে উনিশ শতক পর্যন্ত পিরোজপুর জেলার একটি অংশ ছিল জলাশয়। এর মধ্যে স্বরূপকাঠির সাতলা, নাজিরপুরের বিল ও ভান্ডারিয়া অঞ্চলে চেচরি-রামপুর বিল অন্যতম।