ক্রমিক | নাম | আয়তন | অবস্থান |
১ | আমুয়া মৎস্য বাজার | ০.১০ একর |
আমুয়া |
২ | ঘোষের হাট | ১.৬৫ একর | ছোনাউটা, আমুয়া |
৩ | কৈখালী হাট | ২.৫০ একর | কৈখালী, চেচরীরামপুর |
৪ | আউরা হাট | ০.৩৫ একর | আউরা, কাঠালিয়া |
৫ | মরিচবুনিয়া হাট | ০.৯৯ একর | মরিচবুনিয়া,পাটিখালঘাটা |
৬ | সিকদার হাট | .৬৬ একর | উঃ চেচরী, চেচরীরামপুর, কাঠালিয়া |
৭ | বানাই হাট | .৭৪ একর | চেচরীরামপুর, কাঠালিয়া |
৮ | বিনাপানি হাট | ১.০২২৭ একর | শৌলজালিয়া, কাঠালিয়া |
৯ | কচুয়া হাট | .৬৬ একর | কচুয়া, শৌলজালিয়া |
১০ | সেন্টারের হাট | ১.১৮ একর | শৌলজালিয়া, কাঠালিয়া |
১১ | দোগনা হাট | .৪৫ একর | বলতলা, শৌলজালিয়া |
১২ | আওরাবুনিয়া হাট | ২.১৯ একর | আওরাবুনিয়া |
১৩ | কাঠালিয়া বাজার | ০.৮৮ একর | কাঠালিয়া সদর |
১৪ | আমুয়া হাট | ২.৪৪ একর | ছোনাউটা, আমুয়া |
১৫ | তারাবুনিয়া হাট | .৬০ একর | পাটিখালঘাটা |
১৬ | সাতনি বাজার | ১.১০ একর | আওরাবুনিয়া |
১৭ | আকনের হাট | ১ একর | আওরাবুনিয়া |
১৮ | শরীফের হাট | ১ একর | আওরাবুনিয়া |
১৯ | পঞ্চায়েতের বাজার | .৬০ একর | আওরাবুনিয়া |
২০ | নতুন বাজার | .৬৩ একর | আওরাবুনিয়া |
১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ জেলা হিসেবে ঝালকাঠি জেলা প্রতিষ্ঠিত হলে ঝালকাঠি শহরকে জেলা শহরের মর্যাদা দেওয়া হয়।
একাত্তরের ২৩ নভেম্বর ৯নং সেক্টরের মধ্যে এ জনপদ সবার প্রথম হানাদার মুক্ত হয়েছিলো।
নদী বন্দরের জন্য ঝালকাঠি সবসময় ইউরোপীয়দের আকর্ষণ করেছে। ফলে বিভিন্ন সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, ডাচ ও ফরাসিরা এখানে ব্যবসা কেন্দ্র খুলেছিল। বাণিজ্যিক গুরুত্বের জন্য ঝালকাঠিকে দ্বিতীয় কলকাতা বলা হত। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন।
ঝালকাঠির জনপ্রিয় খাবার: ঝালকাঠি প্রাকৃতিক ফল যেমন আম, কলা, জলপাই, কাঠাল, তাল, লিচু, নারিকেল, আমড়া, পেয়ারা।
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২২.৬৪০৮৯৩° উত্তর ৯০.১৯৮৮০৩° পূর্ব। সমুদ্র সমতল থেকে শহরটির গড় উচ্চতা ১১ মিটার। ঝালকাঠী শহর ঢাকা থেকে ১৯৫ কি.মি. দক্ষিণে এবং বরিশাল বিভাগীয় শহর থেকে ২০ কি.মি. পশ্চিমে সুগন্ধা নদীর তীরে অবস্থিত। সুগন্ধা নদী থেকে বাসন্ডা খাল নামে একটি শাখা নদী উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়ে শহরকে দু'ভাগে বিভক্ত করেছে। শহরের ভিতরে আরও ১২টি খাল প্রবহমান রয়েছে।