অবস্থান :২৪°৫৯´ থেকে ২৫°১১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°০৮´ থেকে ৮৯°১৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
সীমানা: উত্তরে পাঁচবিবি এবং গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে ক্ষেতলাল ও শিবগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে শিবগঞ্জ (বগুড়া) ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে ক্ষেতলাল ও জয়পুরহাট সদর উপজেলা।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।