প্রাচীনকাল থেকেই কলাই উপজেলার জনগাষ্ঠী ক্রীড়ামোদী। এখানে প্রতি বছরই বিভিন্ন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এখান কার জনপ্রিয় খেলার মধ্যে বর্তমানে ক্রিকেট ও ফুটবলের আধিপত্য দেখা গেলেও অন্যান্য খেলাও পিছিয়ে নেই।
উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী অন্যান্য খেলাধূলা গুলো হচ্ছে-
দাড়িয়াবান্ধা-
দাড়িয়াবান্ধা কালাই উপজেলার গ্রাম অঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী খেলা । বহু বছর ধরে এ খেলাটির প্রচলন রয়েছে।
এছাড়া হা ডু ডু এ অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় খেলা। এ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
বাৎসরিকঅনুষ্ঠিতখেলাধুলারতালিকাঃ
ক) ফুটবল টুর্ণামেণ্ট, খ) ফুটবললীগ, গ) ক্রিকেট লীগ, ঘ) বয়স ভিত্তিক ক্রিকেট টূর্ণামেণ্ট, ঙ) স্কুল ক্রিকেট টূর্ণামেণ্ট, চ) ভলিবল টূর্ণামেণ্ট, ছ) হ্যান্ডবল টূর্ণামেণ্ট, জ) কাবাডি টূর্ণামেণ্ট, ঝ) কারাতে টূর্ণামেণ্ট, ঞ) ব্যাডমিণ্টন টূর্ণামেণ্ট, ট) সাঁতার প্রতিযোগীতা, এবং ঠ) ব্যাৎসরিক এ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা ।
প্রচলিত খেলার বিবরণঃ
৫০বছর পূর্ব হতে জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার মাত্রাই ইউনিয়নের মাত্রাই গ্রামে প্রতি বছর বৈশাখী মেলাই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই লাঠি খেলাকে কেন্দ্র করে সেখানে ১ দিনের বিশাল মেলার আয়োজন হয়ে থাকে। মেলায় হাজার হাজার দর্শকের সমাগম ঘটে ।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।