স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কুষ্টিয়ায় অবস্থিত। কুষ্টিয়ায় প্রথম স্থাপিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হলো রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয় ।
অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছেঃ
সরকারি কলেজঃ:
জেলা স্কুলঃ
১ (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল ,কুষ্টিয়া) হোসেনাবাদ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, কুষ্টিয়া সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ: ১
বেসরকারি কলেজঃ: ৩০
সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ঃ ৩
বেসরকারি উচ্চবিদ্যালয়ঃ ১৭৩
বেসরকারি নিম্ন বিদ্যালয়ঃ ৩৮
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৩৩০
বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ২৭৫
কিন্ডারগার্টেনঃ ৩৯০
মাদ্রাসাঃ ৩৭
কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রঃ ২
আইন কলেজঃ ১
প্রতিবন্ধীদের বিদ্যালয়ঃ ১
শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রঃ ২
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
কুষ্টিয়া (প্রতিষ্ঠিত ১৯৫৫) ঐতিহ্যেবাহী হরিনারায়ণপুর হাইস্কুল (স্থাপিত. .১৮৯১)((আমলা সদরপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়)) (প্রতিষ্ঠিত ১৮৯৯) (আমলা সরকারি কলেজ,১৯৭২),(কুমারখালি সরকারি কলেজ,১৯৭০)
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।
কুষ্টিয়া জেলা তিলের খাজা, কুলফি আইসক্রিম এর জন্য বিখ্যাত। এ জেলাটিকে আমাদের দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়। এ জেলার মানুষ শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে।
পাটকে স্থানীয় ভাষায় 'কোষ্টা' বা 'কুষ্টি' বলতো, যার থেকে কুষ্টিয়া নামটি এসেছে। কারো মতে ফারসি শব্দ 'কুশতহ' থেকে কুষ্টিয়ার নামকরণ হয়েছে যার অর্থ ছাই দ্বীপ। আবার সম্রাট শাহজাহানের সময় কুষ্টি বন্দরকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়া শহরের উৎপত্তি বলেও একটি মত রয়েছে।
কুষ্টিয়া (মুজিবনগর) বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়। লালনের মাজার ছাড়াও এ জেলার শিলাইদহে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি ও মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা।