কুষ্টিয়া সদর উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ :
কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ১টি বিশ্ববিদ্যালয়, ১টি মেডিকেল কলেজ, ৮টি সরকারি কলেজ, ৩০টি বেসরকারি কলেজ, ৩টি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ১৭৩টি বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ৩৮টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩৩০টি সরকারি ও ২৭৫টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৯টি কিন্ডারগার্টেন, ৩৭টি মাদ্রাসা, ১টি আইন কলেজ, ১টি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ও ২টি পিটিআই রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজ
প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট
মাধ্যমিক বিদ্যালয়
প্রাথমিক বিদ্যালয়
এখানে রয়েছে-
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।
কুষ্টিয়া জেলা তিলের খাজা, কুলফি আইসক্রিম এর জন্য বিখ্যাত। এ জেলাটিকে আমাদের দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়। এ জেলার মানুষ শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে।
পাটকে স্থানীয় ভাষায় 'কোষ্টা' বা 'কুষ্টি' বলতো, যার থেকে কুষ্টিয়া নামটি এসেছে। কারো মতে ফারসি শব্দ 'কুশতহ' থেকে কুষ্টিয়ার নামকরণ হয়েছে যার অর্থ ছাই দ্বীপ। আবার সম্রাট শাহজাহানের সময় কুষ্টি বন্দরকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়া শহরের উৎপত্তি বলেও একটি মত রয়েছে।
কুষ্টিয়া (মুজিবনগর) বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়। লালনের মাজার ছাড়াও এ জেলার শিলাইদহে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি ও মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা।