The Ballpen
ক্ষেতলাল উপজেলার ঐতিহ্য - theballpen

ক্ষেতলাল উপজেলার ঐতিহ্য

11th Dec 2022 | জয়পুরহাট জেলা |

দুইশত বছরের ঐতিহ্যবাহী সন্ন্যাসতলী মেলা ও ঘুড়ি উৎসবঃ প্রতি ইংরেজী বছরের ১৩ জুন শুক্রবার।। মধু মাস জ্যৈষ্ঠের শেষে বর্ষার আগমনী বার্তা নিয়ে আসে আষাঢ় মাস। জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ শুক্রবার দিনটি উৎসব মুখর হয়ে ওঠে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সন্ন্যাসতলী মেলাকে কেন্দ্র করে। এ মেলাকে কেন্দ্র করে শিশু-কিশোর সহ নানা বয়সের মানুষ মেতে উঠে বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি উড়ানোর উৎসবে।

এলাকাবাসী সূত্রে এবং মেলা ঘুড়ে জানা গেছে, প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ শুক্রবার। হিন্দু সম্প্রদায়ের সন্ন্যাস ঠাকুরের পুজা উপলক্ষে, উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের মহব্বতপুর-জিয়াপুর গ্রামের অদূরে। তুলসীগঙ্গা নদীর কোল ঘেঁসে বসে ২শত বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী এই সন্ন্যাসতলী মেলা। আর এ মেলাকে কেন্দ্র করে নানা বয়সের মানুষ মেতে উঠে হরেক রকম ঘুড়ি উড়ানোর উৎসবে। কার ঘুড়ি কত উঁচুতে উঠে আর কে কার ঘুড়ির সুতা কেটে দিতে পারে, দিন ভর চলে সেই প্রতিযোগীতা।
গ্রামীণ এ মেলাকে কেন্দ্র করে আশে-পাশের গ্রামের বাড়ি-বাড়ি ঘটে মেয়ে-জামাই সহ আত্নীয় স্বজনের আগমন।

একদিন আগে থেকেই বিশাল এ মেলাকে কেন্দ্র করে দোকানীরা সাজিয়ে বসে তাদের পশরা। এ মেলার মূল আর্কষন নানা রকমের ঘুড়ি সহ বাঁশের তৈরী মাছ শিকারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি। আর এ সব ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মৌসুমি ফলমুল, হরেক রকমের মিষ্টি, বাঁশের তৈরী সাংসারিক কাজে ব্যবহত বিভিন্ন ধরনের তৈজসপত্র এবং কাঠের আসবাবপত্র পাওয়া যায় এ মেলায়। সাথে আছে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীর দোকান। মেলার দ্বিতীয় দিন অথ্যাৎ শনিবার মেলা উন্মুক্ত থাকে মেয়েদের কেনা কাটার জন্য। তবে ঐতিহ্যবাহী এই মেলার যোগাযোগ অবস্থার বেহাল দশার কারনে আক্ষেপ করেছেন মেলাতে আশা অনেক দর্শনার্থী। তারা আশা করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যপারে পদক্ষেপ নিবেন। এ মেলাকে ঘিরে এলাকার সবার মধ্যে একটি কথা প্রচলিত আছে আর তা হল এই মেলার দিন একটু হলেও বৃষ্টি হবে।





Related

জয়পুরহাট কত নম্বর সেক্টরে ছিল?

১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।



Related

জয়পুরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত

 কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।



Related

জয়পুরহাট থেকে রাজশাহী কত কিলো?

বিভাগীয় শহর রাজশাহী থেকে জয়পুরহাটের দূরত্ব ১১৩ কি. মি.।



Related

জয়পুরহাট কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।



Related

জয়পুরহাট জেলার আয়তন কত?

জয়পুরহাট জেলার আয়তন :৯৬৫.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।