ক্ষেতলাল উপজেলার নদী :২ টি
তুলসীগংগা নদীটি উপজেলার ক্ষেতলাল পৌরসভা ও তুলসীগংগা ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে।
আর হারাবতী নদী বড়তারা ইউনিয়নে।
সংস্কারের অভাবে সরু নালায় পরিণত হয়েছে ক্ষেতলালের তুলসীগঙ্গা ও হারাবতী নদী। এতে শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনীয় সেচ দিতে পারছেন না এখানকার কৃষকেরা। তাই নদী খননে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার দাবি উপজেলাবাসীর। একটা সময় ছিল যখন ক্ষেতলালের এই তুলসীগঙ্গা নদীতে চলতো পাল তোলা নৌকা। বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে নদী পথেই আসতেন ব্যবসায়ীসহ পর্যটকরা। কিন্তু এখন পাল্টে গেছে সেই চিত্র। সংস্কারের অভাবে তুলসীগঙ্গা সহ হারাবতী নদী এখন সরু নালা।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।