The Ballpen
ক্ষেতলাল উপজেলার পটভূমি - theballpen

ক্ষেতলাল উপজেলার পটভূমি

11th Dec 2022 | জয়পুরহাট জেলা |

অত্র ক্ষেতলাল উপজেলা থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ৭ ডিসেম্বর ১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দে এবং উপজেলা হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দে। পুর্বে এটি বগুড়া জেলার অধীনে জয়পুরহাট মহকুমার একটি থানা ছিল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো যে, এখানে শুধু একটি থানা ও একটি প্রাণী সম্পদ হাসপাতাল ছিল। এমনকি টিটিডিসি অফিস ও কালাই এলাকায় যা ক্ষেতলাল হতে ৬ কিলোমিটার দুরে।

যেহেতু অধিকাংশ সরকারী অফিস কালাই এলাকায় অবস্থিত সেহেতু উপজেলা পদ্ধতি চালু করার সময় কালাই এলাকার জনগোষ্ঠির দাবী ছিল ক্ষেতলাল থানার নাম পরিবর্তন করে কালাই উপজেলার নামকরণ করা হোক। এর পর অনেক আলাপ অলোচনা ও বাক-বিতন্ডার পর অবশেষে ক্ষেতলাল থানাকে দুইভাগে বিভক্ত করে ক্ষেতলাল উপজেলা ও অপরটি কালাই উপজেলা  নামকরণ করা হয় । কালাই ও ক্ষেতলাল প্রতিটি উপজেলায় ০৫টি করে ইউনিয়ন আছে। জয়পুরহাট সদর হতে পূর্ব দিকে ১৪ কিলোমিটার দুরে এ থানার অবস্থান।

এ উপজেলার নামকরণ নিয়ে ভিন্নভিন্ন মত প্রচলিত আছে। পূর্বে এ জনপদের নাম ছিল কসবা। ধীরে ধীরে এটি কসবা ক্ষেতলালে রুপান্তিরত হয়। অবশেষে ক্ষেতলাল নামে পরিচিতি লাভ করে। ক্ষেতলাল নামকরন নিয়ে নিদির্ষ্ট কোন উৎস খুজে না পাওয়া গেলেও অত্র এলাকার সুধীজনদের মত অনুসারে দক্ষিন ভারতীয় একজন অধিবাসীর আগমনের পর ক্ষেতলাল নামকরণ হয় । যিনি এখানে দক্ষিন ভারত থেকে এসে বাজার চড়া এলকায় বসতী স্থাপণ করেন।

যেটি বর্তমানে এস,এ কলেজ ক্ষেতলাল এবং ডাক বাংলোর নিকটে অবস্থিত। তিনি দীর্ঘ সময় অবস্থান করেন তার নাম অনুসারে এ এলাকার নামকরণ হয় ক্ষেতলাল । সুধীজনদের অন্য একটি পক্ষ এর মতে ক্ষেতলাল দীর্ঘ সময় ধরে ধান উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত ছিল। ধান কর্তনের পূর্বে এ ধান ক্ষেতগুলো লাল আকার ধারণ করে। ধারনা করা হয় ক্ষেতলাল নামটি ক্ষেত এবং লাল এ দুটি শব্দ থেকে নেয়া হয়েছে।

৩য় মতাদর্শীদের মতে যতদূর জানা যায় এ উপজেলা সদরে বহু দেব-দেবীর পূজা অর্চনা হতো।





Related

জয়পুরহাট কত নম্বর সেক্টরে ছিল?

১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।



Related

জয়পুরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত

 কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।



Related

জয়পুরহাট থেকে রাজশাহী কত কিলো?

বিভাগীয় শহর রাজশাহী থেকে জয়পুরহাটের দূরত্ব ১১৩ কি. মি.।



Related

জয়পুরহাট কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।



Related

জয়পুরহাট জেলার আয়তন কত?

জয়পুরহাট জেলার আয়তন :৯৬৫.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।