ক্ষেতলাল উপজেলায় নির্দিষ্ট কোন আঞ্চলিক ভাষা নেই। আনুমানিক পাঁচ মাইল পর পর ভাষার পার্থক্য কমবেশি বুঝা যায়। উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা জুড়ে প্রায় এক ধরনের আঞ্চলিক ভাষা প্রচলিত, যেমন -তুই ভাত খালু? (তুমি/তুই/ভাত খেয়েছ/খেয়েছিস), হাঙ্গে বায়িত আয়িস বারে (হাঙ্গে/আমাদের, বায়িত/বাড়িত, আয়িস/আসিস/এসো, বারে/একটা সম্বোধন বুঝানো হয়েছে) । অত্র উপজেলার মানুষ একটু টেনে কথা বলেন। এখানে বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষারপ্রভাব দেখা যায়। যেমন তুই কোটে যাচ্ছু বারে (তুই কোথায় যাচ্ছিস)? এখানেবারে শব্দটি যেন অলঙ্কার কোন অর্থ বহন করে না। তবে শিক্ষিতদের একাংশ চলিত ভাষায় কথা বলেন (এদের সংখ্যা কম)।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।