কয়রা উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী?
23rd Dec 2022 | খুলনা জেলা |
কয়রা উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো -
- কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয় (১৯৮৪)
- আমাদী জায়গীরমহল তাকিমুদ্দীন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯৪৪)
- ১নং নাকশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- জোবেদা খানম কলেজ (১৯৯৬)
- কোমরউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
- কয়রা মদিনাবাদ হাই স্কুল
- সুন্দরবন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- উত্তর বেদকাশি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- দক্ষিণ বেদকাশি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কয়রা সরকারী মহিলা কলেজ
- কয়রা ছিদ্দিকীয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা।
- কয়রা উত্তর চক কামিল মাদ্রাসা।
- কালনা আমিনিয়া ফাজিল মাদ্রাসা।
- কয়রা মদিনাবাদ দাখিল মাদ্রাসা
- উত্তর বেতকাশী হাবিবিয়া দাখিল মাদ্রাসা।
- কালনা মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।
- কয়রা উত্তর চক মহিলা মাদ্রাসা।
- গোবরা দাখিল মাদ্রাসা
- জয়পুর সিমরাআইট দারুসুন্না দাখিল মাদ্রাসা।
- দেয়ারা অন্তাবুনিয়া দাখিল মাদ্রাসা।
- দাকেন মহেশ্বরিপুর দাখিল মাদ্রাসা।
- চৌকুনি ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা।
- চান্নির চক বি কে দাখিল মাদ্রাসা।
- বেজপারা হায়াতুন্নেছা দাখিল মাদ্রাসা।
- অর্জুনপুর আহসানিয়া দাখিল মাদ্রসা।
- কয়রা অচ্চিন মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।
- খোরল মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।
- কয়রা মদিনাবাদ দারুসুন্না মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।
- এম এ দারুল ইহসান দাখিল মাদ্রাসা।
- এম এম দারুস সুন্না দাখিল মাদ্রাসা।
- নারানপুর মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।
- পি কে এস এ আদার্স দাখিল মাদ্রাসা।
- সাতহালিয়া গাউসুল আজম দাখিল মাদ্রাসা।
- সু্ন্দরবন ছিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসা।
- ঘুগরাঘাটি ফাজিল মাদ্রাসা।
- বে সিন মিম বায়লা হারানিয়া আলিম মাদ্রাসা।
- ডি এফ নাকশা আলিম মাদ্রাসা।
- কুশডাঙ্গা আলহাজ্ব কোমর উদ্দীন আলিম মাদ্রাসা।
Related
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
Related
খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
Related
খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
Related
খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।