The Ballpen
খুলনা জেলার পটভূমি - theballpen

খুলনা জেলার পটভূমি

22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |

বৃটিশ ভারত তথা অবিভক্ত বাংলার প্রথম মহকুমা খুলনা -১৯৮৩ সালের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস - পূর্বকালে আয়তনের হিসেবে ছিল বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম জেলা।লোকসংখ্যায় দশম।এসময় ‘খুলনা জেলা’ বলতে বুঝাতো খুলনা সদর ,বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা মহকুমা-র সম্মিলিত ভূভাগকে (অতঃপর প্রায়শ ‘বৃহত্তর খুলনা’ হিশেবে উল্লিখিত), যার মোট আয়তন ছিল ৪,৬৯৭ বর্গমাইল (নদী এলাকাসহ)। তবে প্রশাসনিক পুর্বিন্যাসের কারনে খুলনার পরিমাণফল দাঁড়ায় ৪,৩৯৪ বর্গকিলোমিটার; এবারে হয় দেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা।

জেলা গঠনকালের অব্যবহিত পূর্বের বা আরও নির্দিষ্ট করে বললে ১৮৮১ সালের ‘বঙ্গীয় জনগণনা’(Census of Bengal, 1881) অনুযায়ী বৃটিশ শাসনাধীন ‘বঙ্গপ্রদেশ’ বলতে বুঝাতো বাংলা, বিহার, ওড়িশা ও  ছোটনাগপুর এবং কোচবিহার -পার্বত্য ত্রিপুরা প্রভৃতি ৩টি সামন্তরাজ্য মিলিয়ে ১,৫০,৫৮৮ বর্গমাইলব্যাপী (সুন্দরবন ও বড়ো বড়ো নদী এলাকা ব্যতীত) বিস্তৃত ভূভাগকে। এর মধ্যে বর্তমান বাংলাদেশের যেসব জেলা আজকের প্রচলিত নামেই বঙ্গপ্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল যথা ’প্রেসিডেন্সি’ বিভাগাধীন যশোর ও খুলনা ( কুষ্টিয়া তখন ছিল নদীয়া জেলাভুক্ত); রাজশাহী বিভাগাধীন দিনাজপুর, রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও পাবনা; ঢাকা বিভাগাধীন ঢাকা, ফরিদপুর, বাকেরগঞ্জ ও ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম বিভাগাধীন চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা (কুমিল্লা) ও পার্বত্য চট্টগ্রাম - এই ১৫ টি জেলার মধ্যে আয়তনের দিক দিয়ে খুলনা ছিল দ্বাদশ স্থানীয়। অন্যদিকে দেশবিভাগ তথা ৪৭- পরবর্তীকালে বর্ণিত পনেরো জেলা ও কুষ্টিয়া মিলিয়ে মোট ১৬টি জেলার মধ্যে খুলনা ছিল আয়তনে তৃতীয় এবং লোকসংখ্যার হিসাবে একাদশ।





Related

খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত



Related

খুলনা বাংলাদেশের কত তম বিভাগ?

খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। 



Related

খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।



Related

খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়

খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।



Related

খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?

কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।