কলেজ
উপজেলায় মোট ১০টি কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি কলেজ ১টি, বেসরকারি কলেজ (ডিগ্রি/অনার্স) ৪টি, উচ্চমাধ্যমিক কলেজ ৩টি, স্কুল এন্ড কলেজ ১টি। উল্লেখযোগ্য কলেজ গুলো হলো
গাবতলী সরকারী কলেজ (উপজেলার একমাত্র সরকারি কলেজ)।
সুখানপুকুর সৈয়দ আহম্মেদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ।
মাধ্যমিক বিদ্যালয়
উপজেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৩৪টি তার মধ্যে ১টি সরকারী এবং বেসরকারী ৩৩টি। উল্লেখযোগ্য বিদ্যালয় গুলো-
গাবতলী সরকারী বালিকা উচ্চবিদ্যালয় (উপজেলার একমাত্র সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়)।
গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়।
মড়িয়া আর এম পি উচ্চ বিদ্যালয়।
কাগইল করুনাকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়।
বাগবাড়ী কলিমাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয়।
বাগবাড়ী মিছিরন নেছা জহুরা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৭.মহিষাবান বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ৮.পীরগাছা উচ্চ বিদ্যালয়
রিয়েল মাল্টিমিডিয়া স্কুল।
প্রাথমিক বিদ্যালয়
সরকারী ভাবে সকল বেসরকারী রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারী করণের পর উপজেলায় মোট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৬৪ টি এছাড়াও উপজেলায় আরও ৪টি কিন্ডার গার্টেন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো
উপজেলায় মোট ৬২টি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে দাখিল মাদ্রাসা ২১টি, আলিম মাদ্রাসা ৫ টি, ফাজিল মাদ্রাসা ২টি এবং ৩৪ টি এবতেদায়ি, আলিয়া ও কওমি মাদ্রসা রয়েছে।
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।
বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়।
বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।
বগুড়া জেলার জনসংখ্যা মোট: ৩৭,৩৪,৩০০ জন
পুরুষ:৪৯.৬০%
মহিলা:৫০.৪০%|উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া (English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন :৭টি