চরফ্যাশন উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো -
চরফ্যাশন উপজেলার শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলাদেশের অন্য সব শহরের মতই। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় প্রধানত পাঁচটি ধাপ রয়েছে: প্রাথমিক (১ থেকে ৫), নিম্ন মাধ্যমিক (৬ থেকে ৮), মাধ্যমিক (৯ থেকে ১০), উচ্চ মাধ্যমিক (১১ থেকে ১২) এবং উচ্চ শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষা সাধারণত ৫ বছর মেয়াদী হয় এবং প্রাথমিক বিদ্যালয় সমাপনী পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়, ৩ বছর মেয়াদী নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), ২ বছর মেয়াদী মাধ্যমিক শিক্ষা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি), ২ বছর মেয়াদী উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়।
মূলত বাংলা ভাষায় পাঠদান করা হয় তবে ইংরেজি ব্যাপকভাবে পাঠদান ও ব্যবহৃত হয়। অনেক মুসলমান পরিবার তাদের সন্তানদের বিশেষায়িত ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন মাদ্রাসাতে প্রেরণ করেন। মাদ্রাসাগুলোতেও প্রায় একই ধরনের ধাপ উত্তীর্ণ হতে হয়। উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কোন শিক্ষার্থী সাধারণত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে। চরফ্যাশন উচ্চ মাধ্যমিকের পর উচ্চ শিক্ষার জন্য সরকারি একটি ও বেসরকারি একাধিক কলেজ রয়েছে যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স, বিএ ও এমএ ডিগ্রি প্রদান করে।
বর্তমানে এখানে সরকারী বেসরকারী প্রাথমিক হতে স্নাতক পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
ভোলা দ্বীপ (দক্ষিণ শাহবাজপুর নামেও পরিচিত) হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ যার আয়তন ১২২১ বর্গ কিলোমিটার। এটা বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত ভোলা জেলার বেশীরভাগ এলাকা জুড়ে অবস্থিত।
সুপারি এবং মিষ্টির জন্য বিখ্যাত ভোলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য কুইন আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ খেতাবটি এই জেলার দখলেই। দক্ষিণ এশিয়ার সর্বোচ্চ ওয়াচ টাওয়ার ভোলাতেই অবস্থিত। নদী পথে শান্তির বাহন বিলাশবহুল লঞ্চগুলো ভোলার মানুষের গর্ব।
পরবর্তীতে ৯ নম্বার সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল তাকে সেখানে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য পাঠান। ভোলার বোরহানউদ্দিনে ২২ অক্টোরব ১৯৭১ সালে দেউলার যুদ্ধে সিদ্দিকের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী দখদার মুক্ত করেণ। ১০ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভোলা মুক্ত হয়।
মনপুরা দ্বীপ বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপটির তিন দিকে মেঘনা নদী এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। মনপুরা দ্বীপ বিভিন্ন কারণে বিখ্যাত। তার মধ্যে রয়েছে এটিও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সজ্জিত একটি সবুজ ভূমি, হরিনের অভয়রণ্য ,সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা আর ও অনেক কিছু ।
দেশের প্রায় অর্ধ ভাগ গ্যাস সরবরাহ করা হয় ভোলা থেকে। ভোলার বিখ্যাত মহিষের দুধের টক দধি বিখ্যাত। সুপারি এবং মিষ্টির জন্য বিখ্যাত ভোলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য কুইন আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ খেতাবটি এই জেলার দখলেই।