ল, ক্রিকেট, ভলিবল, হ্যান্ড বল, কাবাডি, হকি, কারাতে, ব্যাডমিণ্টন, সাঁতার, এ্যাথলেটিক্স ইত্যাদি ।
খেলাধুলার সহানঃ
জয়পুরহাট জেলা স্টেডিয়াম, কালেক্টরেট মাঠ, পুলিশ লাইন মাঠ, খনজনপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ, বাজলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ।
খেলাধুলার জন্য মাঠ ও স্টেডিয়াম এর অবসহানঃ
জয়পুরহাট সদরে জয়পুরহাট স্টেডিয়াম ব্যতিত তেমন কোন উল্লেখযোগ্য খেলার মাঠ নাই । তবে জয়পুরহাট স্টেডিয়াম মাঠ কোন অনুষ্ঠানের কারনে ব্যস্ত থাকলে জয়পুরহাট কালেক্টরেট মাঠ, জয়পুরহাট পুলিশ লাইন মাঠ, খনজনপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ এবং জয়পুরহাট বাজলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ ব্যবহার করা হয়। এতদবঃ্যতিত উপজেলা পর্যায়ে পাঁচবিবি উপজেলায় একটি স্টেডিয়াম আছে ।
বাৎসরিক অনুষ্ঠিত খেলাধুলার তালিকাঃ
ক) ফুটবল টুর্ণামেণ্ট, খ) ফুটবল লীগ, গ) ক্রিকেট লীগ, ঘ) বয়স ভিত্তিক ক্রিকেট টূর্ণামেণ্ট,ঙ) স্কুল ক্রিকেট টূর্ণামেণ্ট, চ) ভলিবল টূর্ণামেণ্ট, ছ) হ্যান্ড বল টূর্ণামেণ্ট, জ) কাবাডি টূর্ণামেণ্ট , ঝ) কারাতে টূর্ণামেণ্ট, ঞ) ব্যাডমিণ্টন টূর্ণামেণ্ট, ট) সাঁতার প্রতিযোগীতা, এবং ঠ)ব্যাৎসরিক এ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা ।
প্রচলিত খেলার বিবরণঃ
১৫০ বছর পূর্ব হতে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের দেওগ্রামের দরগাতলী নামক সহানে প্রতি বছর দুর্গাপূজা ২ দিন পরে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয় । এই লাঠি খেলাকে কেন্দ্র করে সেখানে ১ দিনের বিশাল মেলার আয়োজন হয়ে থাকে । মেলায় হাজার হাজার দর্শকের সমাগম ঘটে ।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।