ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। সড়ক পথে ঢাকা থেকে দুরত্ব ২৮০ কিমি এর মতো। চলাচলের মাধ্যম হিসেবে হানিফ,শ্যামলী,শাহ ফতেহ আলী, সালমা, এস আর ট্রাভেলসের বিলাসবহুল কোচ পাওয়া যায়।
রেলপথে এ উপজেলায় রয়েছে জয়পুরহাট রেলওয়ে স্টেশন। যা রেলপথে সারাদেশের সাথে জয়পুরহাটের যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। ঢাকা অভিমুুুখী আন্তনগরগুলো হলো একতা,দ্রতযান,নীলসাগর এবং কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।