The Ballpen
জীবননগর উপজেলার খেলাধুলা ও বিনোদন - theballpen

জীবননগর উপজেলার খেলাধুলা ও বিনোদন

20th Dec 2022 | চুয়াডাঙ্গা জেলা |

চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলা । বাঙালি জাতীর সবচেয়ে  প্রিয় খেলা ফুটবল। জীবননগর উপজেলা বরাবরই ফুটবল খেলায় অগ্রগামী। এক সময় জীবননগরের কয়েকজন ফুটবল খেলোয়াড় দেশ খ্যাত ছিলেন। বিশেষ করে মোজাম্মেল, সিরাজ , কালাম এবং আদুন এর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। জীবননগর উপজেলায় প্রতি বছর ফুটবলের বড় বড় আসর হয়। দেশ বরেণ্য ফুটবলারগণ উক্ত আসর গুলো অংশ নিয়ে থাকেন। ফুটবল মাঠ কানায় কানায় দর্শকে ভরে যায়। সে দৃশ্য দেখে বুঝা যায় এ এলাকার মানুষ কতটা ফুটবল প্রেমী। মানুষ প্রাণ খুলে বিনোদন করে। ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও বর্তমানে এ  উপজেলা বেশ এগিয়ে।

হাডুডু গ্রামবাংলার একটি বহুল প্রচলিত খেলা। এ খেলা বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেলেও  বর্তমান খুব একটা অনুষ্ঠিত হয়না। কয়েক বছর আগে গরু , খাসি, মহিষ বিবিধ পুরস্কার ঘোষণায়  গ্রাম এলাকায় হাডুডু খেলার আয়োজন হতে দেখা যেত। শীত কালে কোন কোন স্থানে ভলিবল খেলতে দেখা যায়। এ উপজেলায় ক্রিকেট ফুটবল খেলার বড় বড় আসর বসতে দেখা যায়।





Related

চুয়াডাঙ্গা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

চুয়াডাঙ্গা জেলা ভুট্টা, তামাক ও পানে, খেজুরের গুড় এর জন্য বিখ্যাত। এ জেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল এবং আম উৎপাদন করে থাকে। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রথম রেলওয়ে স্টেশনটি চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন। 



Related

চুয়াডাঙ্গায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত?

চুয়াডাঙ্গার মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার নথিপত্রে দেখা গেছে, ১৯৮৭ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা অনুয়ায়ী চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বমোট মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১১০০ জন। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সালে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫০০। এরপর ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালে তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সর্বশেষ নাম ওঠে প্রায় ১৮০০ জনের।



Related

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কত কিলোমিটার দূরে অবস্থিত?

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।



Related

৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা কবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল?

চুয়াডাঙ্গা: স্বাধীনতা যুদ্ধের সুতিকাগার বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে চুয়াডাঙ্গা শত্রুমুক্ত করেন বাংলার মুক্তিসেনারা।



Related

চুয়াডাঙ্গা কত সালে জেলা হয়?

১৮৬২ সালে ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়। চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হলে ১৮৬২ সালে মহকুমা সদর দপ্তর দামুড়হুদা থেকে চুয়াডাঙ্গায় স্থান্তরীত হয়। যার ফলে চুয়াডাঙ্গা তখন নদীয়া জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মহকুমা এবং বড় ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।