পাহাড় পরিবেষ্টিত একটি দূর্গম অঞ্চলের নাম জুরাছড়ি। চাকমা ভাষায় “জুর” অর্থ ঠান্ডা, “ছড়ি” অর্থ ছড়া। উপজেলা সদরের দক্ষিণে সলক নদীর উজানে জুরাছড়ি নামক একটি ছড়া রয়েছে। এ ছড়ার পানি খুবই ঠান্ডা। এ জুরাছড়ি ছড়ার নামই এ উপজেলার নামকরণ হয়েছে জুরাছড়ি। জুরাছড়ি ছিল বরকল থানার আওতাধীন একটি ইউনিয়ন। পরবর্তীতে জুরাছড়ি ইউনিয়নকে ৪টি ইউনিয়নে ভাগ করে ১৯৮০খ্রিঃসালে ১৮নভেম্বর জুরাছড়িকে মনোন্নীত থানা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের অংশ হিসেবে ১৯৮৩ সালের ২৫জুলাই উপজেলাই উন্নীত করা হয়।
রাঙ্গামাটি জেলার মোট আয়তন ৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার। রাঙ্গামাটি জেলার আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা।
রাঙ্গামাটি জেলায় ১০ টি উপজেলা রয়েছে-
রাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতমঃ
১৯৮৯ সনে পার্বত্য জেলাসমূহের বিভিন্ন অনগ্রসর সংখ্যালঘু গোষ্ঠি অধ্যুষিত রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার সর্বাঙ্গীণ উন্নয়নকল্পে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ১৯নং) অনুযায়ী রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ স্থাপিত হয়।
কাপ্তাইয়ের দর্শনীয় স্থান কাপ্তাই হ্রদ। বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। 2 কর্ণফুলি কাগজ কল। চন্দ্রঘোনায় কর্ণফুলি নদীর তীরে অবস্থিত এ কাগজ কলটি বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজ কল।