The Ballpen
জয়পুরহাট জেলার ব্যবসা বাণিজ্য - theballpen

জয়পুরহাট জেলার ব্যবসা বাণিজ্য

11th Dec 2022 | জয়পুরহাট জেলা |

শিল্পায়ণঃ

          যোগাযোগ ব্যবসহা ও প্রয়োজনীয় কাঁচামালের অভাবে প্রাচীনকাল থেকে জয়পুরহাটে তেমন কোন শিল্প কারখানা গড়ে উঠেনি ।  ১৯৬৮ সালে জয়পুরহাটের জামালগঞ্জে কয়লা এবং জয়পুরহাট সদর উপজেলায় চুনা পাথর খনি  আবিস্কৃত হওয়ার পর এ অঞ্চলে শিল্পায়নে ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দেয় । কিস্তু  পরবর্তীতে বিভিন্ন কারনে উক্ত কয়লা ও চুনাপাথর উত্তোলন ও শিল্পায়নের তেমন কোন উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি ।

             জয়পুরহাট সুগার মিলস্ লিমিটেডঃ  জয়পুরহাট জেলাসহ অন্যান্য জেলার  উৎপাদিত আখ থেকে চিনি তৈরী করার লক্ষ্যে ১৯৬০ সালের মে মাসে জয়পুরহাট সদরে ১৮৮.৮৭ একর জমিতে ( কারখানা,অফিস, কলোনী, ফার্ম,আখ ক্রয় কেন্দ্রসহ অন্যান্য ) জয়পুরহাট সুগার মিলস্ লিঃ এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৬৩ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারিতে নির্মাণ কাজ শেষ হয়,উক্ত মিলটিতে ১০০১ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীর সমনবয়ে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় । ২০০৭ ও ২০০৮ অর্থ বছরে ১৬,০০০ একর জমিতে ইক্ষু/আখ আবাদ করে ১,৭৫,০০০ মেঃ টন ইক্ষু/আখ মাড়াই সম্ভব হয় ।বাৎসরিক চিনি উৎপাদনের ক্ষমতা- ২০,৩২০ মেঃ টন

           জামালগঞ্জ হাঁসমুরগীর খামারঃবাংলাদেশের বৃহত্তম হাঁস-মুরগীর খামার জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলার জামালগঞ্জে অবস্হিত ।  ১৯৩৭ সালে  খামারটি প্রতিষ্ঠিত । এখানে উননত জাতের হাঁস-মুরগী পাওয়া যায় এবং ডিম হতে বাচ্চা ফুঁটিয়ে বিক্রয় করা হয় । এখান থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রচুর আয় হয় । এ ছাড়াও জয়পুরহাট জেলায় ব্যক্তিগত পর্যাযে ছোট-বড় অনেক হাঁস-মুরগীর খামার গড়ে উঠেছে ।

       বিসিক শিল্প নগরীঃ  জয়পুরহাট শহরের দক্ষিণে  জয়পুরহাট জামালগঞ্জের সড়কের পূর্ব পার্শ্বে ১৯৯১ সালে ১৫ একর জমির অধিগ্রহণ করে শিল্প নগরীর কাজ শুরু হয় ।

এ ছাড়াও  জয়পুরহাট জেলায় ক্ষুদ্র শিল্প হিসেবে অসংখ্য চাল , আটা  এবং তুলা কল রয়েছে ।

 





Related

জয়পুরহাট কত নম্বর সেক্টরে ছিল?

১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।



Related

জয়পুরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত

 কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।



Related

জয়পুরহাট থেকে রাজশাহী কত কিলো?

বিভাগীয় শহর রাজশাহী থেকে জয়পুরহাটের দূরত্ব ১১৩ কি. মি.।



Related

জয়পুরহাট কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।



Related

জয়পুরহাট জেলার আয়তন কত?

জয়পুরহাট জেলার আয়তন :৯৬৫.৪৪ বর্গ কিলোমিটার।