জয়পুরহাট জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী?
11th Dec 2022 | জয়পুরহাট জেলা |
জয়পুরহাট জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
- জেলায় সরকারি কলেজ- ৩টি,
- বেসরকারী কলেজ- ৩৯টি,
- মহিলা ক্যাডেট কলেজ- ১টি,
- সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ৪টি,
- বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ১৬১টি,
- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়- ২৬৩টি,
- বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়- ৮৭টি,
- সরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- ১টি,
- বেসরকারী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- ১৩টি,
- কামিল মাদ্রাসা- ৪টি,
- ফাজিল মাদ্রাসা- ১০টি,
- আলিম মাদ্রাসা- ১৭টি,
- দাখিল মাদ্রাসা- ৮০টি,
- পিটিআই- ১টি,
- মডেল মাদ্রাসা- ১ টি রয়েছে,
- টিটিসি ১ টি,
- ১টি শিশু কল্যাণ বিদ্যালয় রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে
- জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ,
- জয়পুরহাট সরকারি কলেজ,
- মহীপুর হাজী মহাসীন সরকারি কলেজ,
- ক্ষেতলাল এস. এ. ডিগ্রী কলেজ,
- কালাই ডিগ্রী কলেজ,
- নান্দাইল দিঘি কলেজ,
- রামদেও বাজলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়,
- জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
- জয়পুরহাট সদর থানা উচ্চ বিদ্যালয়,
- কালাই সরকারি এম. ইউ. উচ্চ বিদ্যালয়,
- ক্ষেতলাল সরকারি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় জেলার মধ্যে অন্যতম ।
এ জেলায় পড়াশুনার জন্য অনেকগুলো মাদ্রাসা রয়েছে তন্মধ্যে জয়পুরহাট সিদ্দিকীয়া কামিল মডেল মাদ্রাসা,হানাইল নোমানিয়া কামিল মাদ্রাসা,কড়ই নুরুলহুদা কামিল মাদ্রাসা,মহুরুল দ্বিমুখী দাখিল মাদ্রাসা,ও নেংগাপীর ফাজিল মাদ্রাসা উল্লেখযোগ্য।
Related
জয়পুরহাট কত নম্বর সেক্টরে ছিল?
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
Related
জয়পুরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।