তানোর উপজেলার পরিষদের পাশেই বিশাল খেলার মাঠ আছে। এখানে বিশেষ বিশেষ দিবসে খেলা ধূলার আয়োজন করা হয়। আর অন্যান্য দিনে এখানে স্থানীয় ছেলে মেয়েরা খেলা ধূলার প্র্যাকটিস করে। সরকারী ও বেসরকারী ক্রিকেট, ফুটবল সহ বিভিন্ন খেলাধূলার আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া এলাকার গ্রামাঞ্চলে এখনো হাডুডু, কাবাড়ি, গোল্লা ছুট, বৌ চি,বদন সহ গ্রামীন খেলাধূলা হয়ে থাকে। বিনোদনের জন্য এই উপজেলায় বেশ কয়েকটি সিনেমা হল নির্মাণ করা হলেও বর্তমানে চালু নেই।
বিশেষ খেলাধূলা - হা-ডু-ডু, দাড়িয়াবান্দা, গোল্লাছুট, কানামাছি, বালিশ খেলা, চেয়ারখেলা, ডাং গুলি, মারবেল প্রভৃতি।
রজশাহী জেলা আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং শংকরের ক্ষীরের চমচম এর জন্য বিখ্যাত।
রাজশাহীর অন্যতম ঐতিহ্যবাহী খাবার কলাইয়ের রুটি। দেশ স্বাধীনের পর সত্তর দশকেই রাজশাহী শহরে ও বাংলেদেশে কলাইয়ের রুটি বিক্রির সূচনা হয়। পূর্বে নিম্ন আয়ের শ্রমিক শ্রেণির মানুষ কলাইয়ের রুটি কিনে খেলেও এখন সব পেশার মানুষের কাছেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মহানগরীর সব এলাকাতেই ফুটপাতে খুপড়ি মত অথবা ছোট কলাইয়ের রুটির দোকান আছে। বর্তমানে রেস্টুরেন্টের মতো উন্নত আয়োজনে কলাইয়ের রুটির দোকানের সংখ্যার ক্রম বৃদ্ধি ঘটছে।
রাজশাহী শহরকে কেন্দ্র করে ১৭৭২ সালে জেলা গঠন করা হয়। ১৮৭৬ সালে গঠিত হয় রাজশাহী পৌরসভা। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হয়।
বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন জনপদ হলাে পুণ্ড্র। বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অবস্থানভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে পুণ্ড্র জনপদ। প্রাচীন পুণ্ড রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর।