The Ballpen
তেরখাদা উপজেলার ইতিহাস - theballpen

তেরখাদা উপজেলার ইতিহাস

22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |

তেরখাদা থানা (বর্তমানে উপজেলা), প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১৮ সালে। ১৯৭১ সালের ১৫ই মে তারিখে রাজাকার গাউস মোল্লা'র প্রত্যক্ষ ইন্ধনে পাক হানাদার বাহিনী তেরখাদা আক্রমণ করে। হানাদার বাহিনী সাহাপাড়া এবং সাচিয়াদহসহ আরও কয়েকটি গ্রামে অগ্নিসংযোগ করে। অনেকে হতাহত হয়। তেরখাদা উপজেলায় বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধ সংঘটিত হয়।

তেরখাদা নামকরনের ইতিহাস সম্পর্কে স্থানীয় জনগণ বিশ্বাস করেন, বহু পুর্বে নড়াইলের জমিদার বরদা প্রসাদ রায় এখানে ১৩ খাদা (১ খাদা= ১০০ বিঘা) জমি কেনেন রাত্রিযাপনের জন্য। তিনি খুলনা থেকে এ পথে ফিরছিলেন। সেই সময়ে এই স্থান তার অত্যন্ত ভাল লেগে যায়। সেই তের খাদা জমির নামানুসারে আজও অব্দি এই ভূখণ্ড তেরখাদা নামে পরিচিত।





Related

খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত



Related

খুলনা বাংলাদেশের কত তম বিভাগ?

খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। 



Related

খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।



Related

খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়

খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।



Related

খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?

কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।