উৎসবের আমেজে তেরখাদা উপজেলায় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ বছর আগে থেকেই ষাড়ের লড়াই প্রচলিত। বছরের শুকনা মৌশুমে অর্থাত গ্রিষ্ম কালে খোলা মাঠ বা বিলে এ ষাড়ের লড়াইয়ের আয়োজন করেন এলাকার কিছু শ্রেণীর লোক। ষাড়ের লড়াইয়ে অংশনেয় আশপাশের বেশ কিছু জেলার মানুষ।গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, ফরিদপুর, নড়াইল, বাগেরহাট, পিরোজপুর, যশোর এবং সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ, সিলেট, হবিগঞ্জ জেলার কিছু ষাড় বা বুল ফাইটার।ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং মানুষকে আনন্দ দিতে তেরখাদা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ণিল সাজে সাজিয়ে এ সব লড়াই অনুষ্টিত হয়।হাজার হাজার দর্শকদের সাড়ায় মেতে উঠে প্রথম রাউন্ড , দ্বিতীয় রাউন্ড, তৃতিয় রাউন্ড থেকেই লড়াই ।লোকজ উৎসবে মিলিত হতেও বিলুপ্ত প্রায় লোক সাংকৃতিকে ধরে রাখতে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন ।
এ উপজেলায় ষাড়ের লড়াইয়ের পাশাপাশি জারি গান, নৌকাবাইচ, হাডুডু খেলা ও বেশ প্রচলিত।
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।