তেরখাদা উপজেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব কারা?
22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |
তেরখাদা উপজেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব -
- কাজী ইমদাদুল হক, বিখ্যাত আবদুল্লা উপন্যাসের রচয়িতা
- আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (১৮৬১-১৯৪৪) আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন রসায়ন বিজ্ঞানী
- কবি কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার (১৮৩৪-১৯০৭) , কবি ও শিক্ষাবিদ
- শচীন্দ্র নাথ সেনগুপ্ত (১৮৯২-১৯৬১) , রাজনীতি সচেতন নাট্যকার,
- যুঁথিকা রায় , বিখ্যাত নজরুল সংগীত শিল্পী
- মনোরঞ্জন সরকার, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী
- মেহের মুসল্লী, সমাজ সেবক
- কুমুদ বন্ধু রায় বাহাদুর, ১৮৮৮ সালে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় অবিভক্ত বাংলায় প্রথম স্থান অধিকারী
- এএফএম আবদুল জলিল, সুন্দরবনের ইতিহাস গ্রন্থের লেখক
- এ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার, বিশিষ্ট আইনজীবী ও সমাজ সেবী
- গাজী শামছুর রহমান, আইন-বিশেষজ্ঞ, বহু আইন বিষয়ক গ্রন্থের প্রণেতা
- ডাক্তার আবুল কাশেম, বহু গ্নন্থের প্রণেতা
- অধ্যাপক কে আলী, ইতিহসিবিদ
- মানকুমারী বসু (১৮৬৩-১৯৪৩), কবি ও সাহিত্যিক
- রায়সাহেব বিনোদ বিহারী সাধু, দানবীর ও সমাজ সেবক
- ব্রজলাল শাস্ত্রী (১৮৭১-১৯৪৪), খুলনা জেলায় প্রথম কলেজ প্রতিষ্ঠকারী
- প্রফুল্ল চন্দ্র সেন (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন এন্ট্রাস পরীক্ষায়
- প্রথমস্থান অধীকারী), পশ্চিম বঙ্গের সাবেক মূখ্যমন্ত্রী
- ডঃ মশিউর রহমান, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা
- বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
- তালুকদার আব্দুল খালেক, মননীয় মেয়র, খুলনা সিটি কর্পোরেশন
- আবদুর রাজ্জাক, সাবেক স্পীকার, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ
- কাজী শামসুল আলম (সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব, সাবেক রেক্টর,
- বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র)
- শেখ আকিজ উদ্দিন , আকিজ শিল্প গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা
- শৈলেন্দ্র নাথ ঘোষ, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী
- কামাক্ষা প্রসাদ রায় চৌধুরী, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা
- ডঃ আইনুন নিশাত, বিশিষ্ট পানি বিজ্ঞানী
- ডঃ এস কে বাকার, বিশিষ্ট সমাজ সেবক
- এ্যাডভোকেট এনায়েত আলী, সাবেক জাতীয় পরিষদ সদস্য ও সাবেক
- খুলনা পৌরসভার চেয়ারম্যান
- সালাউদ্দিন ইউসুফ, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মস্ত্রী
- অ্যাড়ভোকেট এস এম আমজাদ হোসেন, সাবেক প্রাদেশিক সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী
- অ্যাড়ভোকেট এ এইচ এম দেলদার আহমেদ, সাবেক কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য মন্ত্রী
- আবু মোঃ ফেরদাউস, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ
- অ্যাডভোকেট মনজুরুল ইমাম, সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ
- এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই, রাজনীতিবিদ
- আবদুস সালাম মুর্শেদী, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক খেলোয়ার, বিজেএমই এর সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ ফুটবল
- ফেডারেশন এর সহ : সভাপতি
- শেখ মোঃ আসলাম, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক খেলোয়ার
- আবুল কালাম আজাদ, মিঃ বাংলাদেশ একটানা বার বছর
- অ্যাডভোকেট আবদুল হালিম (ভাষা সৈনিক,মুক্তিযুদ্ধের সংঘটক )
- কমরেড রতন সেন, মুক্তিযুদ্ধের সংঘটক, রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টির বিশিষ্ট নেতা
- হাসান হাফিজুর রহমান (সস্পাদক, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, ১৫ খন্ড)
Related
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
Related
খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
Related
খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
Related
খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।