The Ballpen
দাকোপ উপজেলার ইতিহাস - theballpen

দাকোপ উপজেলার ইতিহাস

23rd Dec 2022 | খুলনা জেলা |

দাকোপ উপজেলা পশুর নদীর পাড়ে , সুন্দরবন সংলগ্ন বাংলাদেশের খুলনা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। দাকোপের প্রশাসনিক অঞ্চল চালনায় অবস্থিত। দাকোপের সাথে খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলা, পাইকগাছা উপজেলা এবং বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার সীমানা রয়েছে। দাকোপ উপজেলার অর্থনীতি কৃষি এবং চিংড়ি চাষের উপর নির্ভরশীল। এই থানার বিস্তৃত এলাকা জুড়ে চিংড়ি ঘেরগুলোতে বাগদা চিংড়ির চাষ হয়। পূর্বে এই এলাকা ঝোপ-জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছিল। কালক্রমে এই জঙ্গল কেটে আবাদী জমিতে পরিণত করে বসতি স্থাপন শুরু করা হয়। জনশ্রুতিতে জানা যায় যে, এখানকার ঝোপ-জঙ্গল দা দিয়ে কুপিয়ে নির্মূল করা হয়। তাই এখানকার নামকরণ করা হয় দাকুপী। পরবর্তীতে দাকুপী নামের কিঞ্ঝিৎ সংশোধন হয়ে দাকোপ নামে পরিণত হয়।





Related

খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত



Related

খুলনা বাংলাদেশের কত তম বিভাগ?

খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। 



Related

খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।



Related

খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়

খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।



Related

খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?

কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।