দাকোপ উপজেলা ১ টি পোরসভা ও ০৯ টি ইউনিয়ন দ্বারা গঠিত। উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে চালনা পোরসভা অবস্থিত। উপজেলার চারিদিকে বয়ে গেছে নদী নালা। উপজেলায় পশ্চিমে সদর ইউনিয়ন পানখালী এবং পশ্চিমে তিলডাংগা ইউনিয়ন অবস্থিত। দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, বানিশান্তা ইউনিয়ন (০৫টি) একটা দিপের উপর অন্য ২ টি ইউনিয় কামারখোলা ও সুতারখালী আরেকটা দিপের উপর অবস্থিত। দাকোপ উপজেলা ১ টি পোরসভা ও ০৯ টি ইউনিয়ন দ্বারা গঠিত। উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে চালনা পোরসভা অবস্থিত। উপজেলার চারিদিকে বয়ে গেছে নদী নালা। উপজেলায় পশ্চিমে সদর ইউনিয়ন পানখালী এবং পশ্চিমে তিলডাংগা ইউনিয়ন অবস্থিত।
দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, বানিশান্তা ইউনিয়ন (০৫টি) একটা দিপের উপর অন্য ২ টি ইউনিয় কামারখোলা ও সুতারখালী আরেকটা দিপের উপর অবস্থিত।দাকোপ উপজেলা ১ টি পোরসভা ও ০৯ টি ইউনিয়ন দ্বারা গঠিত। উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে চালনা পোরসভা অবস্থিত। উপজেলার চারিদিকে বয়ে গেছে নদী নালা। উপজেলায় পশ্চিমে সদর ইউনিয়ন পানখালী এবং পশ্চিমে তিলডাংগা ইউনিয়ন অবস্থিত। দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, বানিশান্তা ইউনিয়ন (০৫টি) একটা দিপের উপর অন্য ২ টি ইউনিয় কামারখোলা ও সুতারখালী আরেকটা দিপের উপর অবস্থিত।দাকোপ উপজেলা ১ টি পোরসভা ও ০৯ টি ইউনিয়ন দ্বারা গঠিত। উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে চালনা পোরসভা অবস্থিত। উপজেলার চারিদিকে বয়ে গেছে নদী নালা।
উপজেলায় পশ্চিমে সদর ইউনিয়ন পানখালী এবং পশ্চিমে তিলডাংগা ইউনিয়ন অবস্থিত। দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, বাজুয়া, বানিশান্তা ইউনিয়ন (০৫টি) একটা দিপের উপর অন্য ২ টি ইউনিয় কামারখোলা ও সুতারখালী আরেকটা দিপের উপর অবস্থিত।
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।