দাকোপ উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী?
23rd Dec 2022 | খুলনা জেলা |
দাকোপ উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো -
প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বটবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- জয়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পার-জয়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পশ্চিম জয়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- গুনারী শীতল চন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়
- আড়াখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বটবুনিয়া জে. এন. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- হামিদা খাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সোনাপাখি প্রি-ক্যাডেট স্কুল
- নতুনকুঁড়ি কিন্ডারগার্টেন
- দক্ষিণ গুনারী উপেন নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কাচারীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কৈলাশগঞ্জ শ্যামাপদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- প্রফুল্লচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বুড়ির ডাবর
- সুতারখালি(২) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- মাতৃমন্দির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাজুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
- বাজুয়া বেড়েরখাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কৈলাশগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- গুনারী শীতল চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- বটবুনিয়া কলেজিয়েট স্কুল
- মোজামনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- নলিয়ান মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কালাবগী সুন্দারবন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- জে পি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- চালনা কে সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- বুড়ির ডাবর এস.ই.এস.ডি.পি. মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- বাজুয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়।
- বাজুয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়।
- লক্ষীখোলা জি টি পল্লিমঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কালিনগর জি,সি মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
কলেজ
- চালনা কলেজ
- চালনা এম এম কলেজ
- চালনা মহিলা কলেজ,চালনা
- বাজুয়া সুরেন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজ
- এল.বি.কে সরকারি ডিগ্রী কলেজ, বাজুয়া
Related
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
Related
খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
Related
খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
Related
খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।