The Ballpen
দামুড়হুদা উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য - theballpen

দামুড়হুদা উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য

20th Dec 2022 | চুয়াডাঙ্গা জেলা |

ব্যবসা-বনিজ্যের দিক থেকে দামুড়হুদা উপজেলা অত্যন্ত সমৃদ্ধ। নদীপথ ও ১৮৬২ সালে কলকাতার সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হলে রেল পথে পূর্ববঙ্গের সঙ্গে দামুড়হুদার যোগাযোগ সুবিধাজনক থাকায় ১৯০৫সনে কেরু এ্যান্ড কোং প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় ব্যবসা-বানিজ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। দামুড়হুদা উপজেলায় প্রায় ৭৫টি চালের মিল রয়েছে। এছাড়াও এই উপজেলা কষি সমদ্ধ অঞ্চল হওয়ার ফলে কৃষি থেকে উৎপাদিত ফসল ও সজ্বি উপজেলার অভ্যন্তরের চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি হচ্ছে। এছাড়া দামুড়হুদা উপজেলার প্রায় ২০% লোক ছোট বড় বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সাথে জড়িত।





Related

চুয়াডাঙ্গা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

চুয়াডাঙ্গা জেলা ভুট্টা, তামাক ও পানে, খেজুরের গুড় এর জন্য বিখ্যাত। এ জেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল এবং আম উৎপাদন করে থাকে। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রথম রেলওয়ে স্টেশনটি চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন। 



Related

চুয়াডাঙ্গায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত?

চুয়াডাঙ্গার মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার নথিপত্রে দেখা গেছে, ১৯৮৭ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা অনুয়ায়ী চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বমোট মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১১০০ জন। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সালে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫০০। এরপর ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালে তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সর্বশেষ নাম ওঠে প্রায় ১৮০০ জনের।



Related

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কত কিলোমিটার দূরে অবস্থিত?

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।



Related

৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা কবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল?

চুয়াডাঙ্গা: স্বাধীনতা যুদ্ধের সুতিকাগার বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে চুয়াডাঙ্গা শত্রুমুক্ত করেন বাংলার মুক্তিসেনারা।



Related

চুয়াডাঙ্গা কত সালে জেলা হয়?

১৮৬২ সালে ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়। চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হলে ১৮৬২ সালে মহকুমা সদর দপ্তর দামুড়হুদা থেকে চুয়াডাঙ্গায় স্থান্তরীত হয়। যার ফলে চুয়াডাঙ্গা তখন নদীয়া জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মহকুমা এবং বড় ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।