The Ballpen
দামুড়হুদা উপজেলার ভূতত্ত্ব - theballpen

দামুড়হুদা উপজেলার ভূতত্ত্ব

20th Dec 2022 | চুয়াডাঙ্গা জেলা |

চুয়াডাঙ্গা জেলার সবচেয়ে পুরাতন ও সমৃদ্ধ জনপদের নাম দামুড়হুদা । এখানেই প্রথমে মহকুমা সদর দপ্তর স্থাপিত হয়েছিল, যা পরে চুয়াডাঙ্গায় স্থানান্তরিত হয় । কিংবদন্তি আছে অতীতে এখানকার এক মন্দিরে পুরোহিত ছিলেন দামোদর । সবাই বলতো দামোদর ঠাকুরের মন্দির । আর ছিলো হুদা পীরের দরগা । এই দামোদর আর হুদা মিলে দামোদরহুদা>দামোদরহুদা>দামুড়হুদা নামের উদ্ভব। এখানে ১০,৫৫১.১৮ হেক্টর পতিত জমি ছাড়াও মোট আবাদি জমির পরিমাণ হচ্ছে ১৬,৭৪৫.৭১ হেক্টর। দামুড়হুদা উপজেলা হেডকোয়ার্টারটি চুয়াডাঙ্গা জেলা হেড কোয়ার্টার থেকে মাত্র ৯ কিঃ মিঃ দূরে অবস্থিত। দামুড়হুদা একটি সীমান্তবর্তী উপজেলা। দামুড়হুদা উপজেলা দক্ষিণ পশ্চিম এশিয়ার ২৩.৬১৬৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.৭৮৩৩ ডিগ্রী পূর্ব দাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।





Related

চুয়াডাঙ্গা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

চুয়াডাঙ্গা জেলা ভুট্টা, তামাক ও পানে, খেজুরের গুড় এর জন্য বিখ্যাত। এ জেলায় বাণিজ্যিকভাবে ফুল এবং আম উৎপাদন করে থাকে। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রথম রেলওয়ে স্টেশনটি চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন। 



Related

চুয়াডাঙ্গায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত?

চুয়াডাঙ্গার মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার নথিপত্রে দেখা গেছে, ১৯৮৭ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা অনুয়ায়ী চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বমোট মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১১০০ জন। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সালে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫০০। এরপর ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালে তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সর্বশেষ নাম ওঠে প্রায় ১৮০০ জনের।



Related

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কত কিলোমিটার দূরে অবস্থিত?

সমুদ্র থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।



Related

৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা কবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল?

চুয়াডাঙ্গা: স্বাধীনতা যুদ্ধের সুতিকাগার বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে চুয়াডাঙ্গা শত্রুমুক্ত করেন বাংলার মুক্তিসেনারা।



Related

চুয়াডাঙ্গা কত সালে জেলা হয়?

১৮৬২ সালে ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়। চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন চালু হলে ১৮৬২ সালে মহকুমা সদর দপ্তর দামুড়হুদা থেকে চুয়াডাঙ্গায় স্থান্তরীত হয়। যার ফলে চুয়াডাঙ্গা তখন নদীয়া জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মহকুমা এবং বড় ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।