দিঘলিয়া উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব কারা?
22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |
দিঘলিয়া উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব -
- রসিকলাল দাস (১৮৯৯ - ৩ আগস্ট, ১৯৬৭) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
- অতুল সেন (? - ৫ আগস্ট, ১৯৩২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী।
- পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল চন্দ্র সেন এর পৈত্রিক বাড়ি দিঘলিয়ার সেনহাটিতে।
- কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের বাড়ি সেনহাটি
- তরুন প্রজন্মের লেখক, কবি, গীতিকার, কৃতি ছাত্র ওবায়দুল হক আকাশের জন্মভূমি ও পৈতৃক নিবাস দিঘলিয়া উপজেলার দেয়াড়া গ্রামে ।
- কৃতি ছাত্র, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আহম্মেদ বশির দিঘলিয়ার সন্তান।
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মশিউর রহমানের জন্মভূমি দিঘলিয়া উপজেলার সুগন্ধি গ্রামে।
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব ওয়াহিদা আক্তার শিলা দিঘলিয়ার সেনহাটি গ্রামের।
- আলহাজ্ব মোল্লা জালাল উদ্দিন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ শিক্ষা অনুরাগী সাবেক সংসদ সদস্য খুলনা ৪ দিঘলিয়ার সন্তান
Related
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
Related
খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
Related
খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
Related
খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।