দুর্গাপুর উপজেলায় প্রখ্যাতব্যক্তিত্ব :
১। উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাঃ
ডঃ এ, বি, এম শরিফউদ্দীন, পিতা- মৃত আব্দুল আজিজ, মাতাঃ লতিফা বেগম, গ্রাম- জয়কৃষ্ণপুর ৬নং মাড়িয়া ইউনিয়ন উপজেলা-দূর্গাপুর, রাজশাহী।
পদমর্যাদাঃ
ডেপুটি সেক্রেটারী বাংলাদেশ সরকার। (চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জেলা পরিষদ নাট্যকার) গবেষণা গ্রন্থঃ রুরাল ডেভোলপ্টমেন্ট এন্ড এগ্রিকালচার রিলেটেড IBS ফেলোঃ এগ্রিকালচার এক্সটেনশন।
২। শিল্পীঃ
বিরেন্দ্রনাথ সরকার (অবসর প্রাপ্ত সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার) পিতা-মৃত শ্রী বৈদ্যনাথ সরকার, গ্রাম-জয়কৃষ্ণপুর, ৬নং মাড়িয়া ইউনিয়ন উপজেলা-দূর্গাপুর, রাজশাহী।
বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের গীতিকার ও পল্লী গীতি লোক সঙ্গীত শিল্পি।
৩। আইনজীবীঃ
ব্যারিষ্টার মোঃ লুৎফর রহমান, গ্রাম- আড়ইল, আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকা।
রজশাহী জেলা আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং শংকরের ক্ষীরের চমচম এর জন্য বিখ্যাত।
রাজশাহীর অন্যতম ঐতিহ্যবাহী খাবার কলাইয়ের রুটি। দেশ স্বাধীনের পর সত্তর দশকেই রাজশাহী শহরে ও বাংলেদেশে কলাইয়ের রুটি বিক্রির সূচনা হয়। পূর্বে নিম্ন আয়ের শ্রমিক শ্রেণির মানুষ কলাইয়ের রুটি কিনে খেলেও এখন সব পেশার মানুষের কাছেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মহানগরীর সব এলাকাতেই ফুটপাতে খুপড়ি মত অথবা ছোট কলাইয়ের রুটির দোকান আছে। বর্তমানে রেস্টুরেন্টের মতো উন্নত আয়োজনে কলাইয়ের রুটির দোকানের সংখ্যার ক্রম বৃদ্ধি ঘটছে।
রাজশাহী শহরকে কেন্দ্র করে ১৭৭২ সালে জেলা গঠন করা হয়। ১৮৭৬ সালে গঠিত হয় রাজশাহী পৌরসভা। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হয়।
বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন জনপদ হলাে পুণ্ড্র। বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অবস্থানভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে পুণ্ড্র জনপদ। প্রাচীন পুণ্ড রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর।