এখানে আছে বেশকিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ধুনট উপজেলা সদরের ধুনট সরকারি এন ইউ পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় অত্র এলাকার শ্রেষ্ঠ মাধ্যমিক বিদ্যালয় যা ১৯৪১ সালে স্থাপিত।
এছাড়া ধুনট আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় যা ১৯৮৮ সাথে স্থাপিত হয়
গোসাইবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপিত ১৯১৮।
মেয়েদের জন্য শিক্ষার শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় ধুনট পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত ১৯৭৭।
উচ্চশিক্ষা পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ধুনট সরকারি কলেজ স্থাপিত ১৯৭২।
ধুনটের মথুরাপুর ইউনিয়নে আছে মুলতানি পারভীন শাহজাহান তালুকদার বিদ্যালয় ও কলেজ, যা ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
আছে জি.এম.সি ডিগ্রি কলেজ।
পিরহাটি উচ্চ বিদ্যালয়,
ছাতিয়ানী রোকেয়া ওবেদুল হক উচ্চ বিদ্যালয় ও
গোপালনাগর উচ্চ বিদ্যালয়সহ প্রায় ১০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়। রয়েছে জালশুকা হাবিবুর রহমান কলেজ যা ধুনটের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ! ধুনট মহিলা কলেজ স্থাপিত ১৯৯৬। রয়েছে বিখ্যাত পাঁচথুপি নছরতপুর জাহের আলী দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয় যা ১৯৭১ সালে নির্মিত। ইসলামি শিক্ষার জন্য আছে সবথেকে পুরাতন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জোড়খালী ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা স্থাপিত ১৯১১। মাঠপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় স্হাপিত ১৯৯৩। কান্তনগর উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপিত ১৯৯৬
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।
বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়।
বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।
বগুড়া জেলার জনসংখ্যা মোট: ৩৭,৩৪,৩০০ জন
পুরুষ:৪৯.৬০%
মহিলা:৫০.৪০%|উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া (English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন :৭টি