নরসিংদী জেলায় চিত্তাকর্ষক স্থান সমূহ :
উয়ারী-বটেশ্বর - বেলাব উপজেলার আমলাব ইউনিয়ন;
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর - রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রাম;
সোনাইমুড়ি টেক - শিবপুর উপজেলা;
ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম।
আরশিনগর মিনি পার্ক -নরসিংদী রেল স্টেশনের সাথেই।
ড্রীম হলিডে পার্ক- পাঁচদোনা
বালাপুর জমিদার বাড়ি
লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি
সিধেন সাহার জমিদার বাড়ি
কুন্ডু সাহার জমিদার বাড়ি
মনু মিয়ার জমিদার বাড়ি (ঘোড়াশাল জমিদার বাড়ি)
ঘোড়াশাল দোতলা রেলওয়ে স্টেশন (যা বাংলাদেশের প্রথম দ্বিতলবিশিষ্ট রেলওয়ে স্টেশন)
চরসিন্দুর ব্রিজ
সাটিরপাড়া রায় চৌধুরী জমিদার বাড়ি
মাধবদী গুপ্তরায় জমিদার বাড়ি
আমিরগঞ্জ জমিদার বাড়ি
রায়পুরা উপজেলার মাহমুদাবাদ গ্রামে অবস্থিত ব্রিটিশ শাসনামলের নীল চাষের নিদর্শন 'নীলকুঠি'।
ওয়ান্ডার পার্ক, মরজাল, রায়পুরা
হাওরা বিল
এই জেলা বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা। নরসিংদী তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত। নরসিংদী জেলার কাপড় কিনে নিয়ে যায় পুরো বাংলাদেশ এর মানুষ এবং অন্যান্য দেশে রপ্তানি করে থাকে।
১৯৮৪ সালে নরসিংদী সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব এবং রায়পুরা এ ০৬ টি উপজেলা এবং নরসিংদী পৌরসভা নিয়ে নরসিংদীকে জেলা ঘোষণা করে সরকার।
নরসিংদী জেলা বাংলাদেশের মধ্যভাগের ঢাকা বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল।
নরসিংদীকে ৩ নম্বর সেক্টরের অধীনে নেয়া হলে কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মো. নূরুজ্জামান। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন স্থানে শতাধিক খণ্ড যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
১৯৭৭ পরবর্তী নারায়ণগঞ্জ মহকুমা থেকে নরসিংদী অঞ্চলকে একক মহকুমায় উন্নিতকরণ করার সুবাদে নরসিংদী পৌর পরিষদকে (ক) শ্রেনীর অন্তর্ভুক্ত করে স্থানীয় সরকারের স্বায়ত্তশাসিত ৩৩ টি মহল্লার সমন্বয়ে ৯ ওয়ার্ড বিশিষ্ট ১০.৩২ বর্গ কিঃ মিঃ আয়তন জুরে নরসিংদী পৌরসভায় রুপান্তর হয়।