নড়াইল জেলার নদী :৫টি,
নবগঙ্গা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, মাগুরা এবং নড়াইল জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২১৪ কিলোমিটার,গড় প্রস্থ ৮৫ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক নবগঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪৫।এটি মাথাভাঙ্গা নদীর শাখা নদী। মাথাভাঙা থেকে ‘গঙ্গা নবপরূপপ্রাপ্ত হয়েছে’-এই বিবেচনায় এর নামকরণ হয়েছে নবগঙ্গা।
মধুমতি নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মাগুরা, ফরিদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ এবং বাগেরহাট জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০৮ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মধুমতি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৭৪।
কাজলা নদী মাথাভাঙ্গা নদী থেকে উৎপন্ন হওয়া মেহেরপুর জেলার একটি ছোট নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৫ মিটার। কাজলা নদীর দুইপাড়ে ব্রিটিশ নীলকররা গড়ে তুলেছিল অনেকগুলো নীলকুঠি যার মধ্যে ভাটপাড়া নীলকুঠি ও আমঝুপি নীলকুঠি অন্যতম। উপমহাদেশে নীলচাষের ইতিহাসের সাথে কাজলা নদীর নাম ওতপ্রতভাবে জড়িত।
আফ্রা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নড়াইল জেলা ও যশোর জেলায় অবস্থিত অন্যতম নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫০ মিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক আফ্রা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৫।
চিত্রা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গোপালগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৭২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫৩ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক চাটখালী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৩৪। নদীটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে প্রবাহিত গঙ্গা-পদ্মা সিস্টেমের একটি বিশাল উপকূলীয় নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৭০ কি.মি.।
নড়াইল জেলার মোট জনসংখ্যা সংখ্যা :৭,২১,৬৬৮ জন |পুরুষ- ৩,৫৩,৫২৭ মহিলা ৩,৬৮,১৪১
নড়াইল জেলার উপজেলা :৩টি
সেগুলো হলঃ