পাঁচবিবি উপজেলার নদী গুলো :
ছোট যমুনা নদী বাংলাদেশের উত্তরাংশের দিনাজপুর জেলা, জয়পুরহাট ও নওগাঁ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৫৬ কিলোমিটার। নদীটির ফুলবাড়ি এলাকায় প্রস্থ ১০৫ মিটার এবং গভীরতা ৬ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ১৬০ কিলোমিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ছোট যমুনা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪৬।
শ্রী নদী বাংলাদেশের খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলায় অবস্থিত একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১২ কিলোমিটার। এই নদীটির পানি বোরো ধান আবাদের জন্য কাজে লাগানো হয়।
তুলসীগঙ্গা নদী বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দিনাজপুর জয়পুরহাট, বগুড়া এবং নওগাঁ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১০০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক তুলসীগঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৫৬।
ইরাবতী বা রবি (ইংরেজি: Ravi, পাঞ্জাবি: ਰਾਵੀ, উর্দু: راوی, হিন্দি: रावी) উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ভারত ও পূর্ব পাকিস্তান অতিক্রম করে একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি পাঞ্জাব অঞ্চলের সিন্ধু প্রণালীর ছয়টি নদীর একটি (পাঞ্জাব মানে "পাঁচটি নদী")।. সিন্ধু জল চুক্তির অধীনে রবি'র জল ভারতকে বরাদ্দ করা হয়।
১৯৭১ সালে জয়পুরহাট জেলা (তৎকালীন জয়পুরহাট মহুকুমা) ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। এই সেক্টরটি নিয়ন্ত্রণ করতেন মেজর নাজমুল হক বীর উত্তম (১৮ মার্চ ১৯৭১ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর কাজী নূরুজ্জামান বীর উত্তম (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ – ডিসেম্বর ১৯৭১)।
কঁচুর লতি, আলু,সোনালী মুরগী, এবং চুনাপাথর এর জন্য জয়পুরহাট জেলা সরা বাংলাদেশে পরিচিত, তাছাড়াও রয়েছে গাল্স ক্যাডেট কলেজ। জয়পুরহাটে কি কিছু আছে? সোনালী মুরগী লতির রাজ জয়পুরহাটের গর্ব আজ। লতিরাজ এবং সোনালী মুরগী।
তালিকায় উল্লেখ আছে জয়পুরহাটের বিখ্যাত খাবার হচ্ছে :চটপটি ।