The Ballpen
পাইকগাছা উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য - theballpen

পাইকগাছা উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য

22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |

১.বাগদা চিংড়ী :১৯৯০ সাল থেকে কারখানায় চিংড়ী খাদ্য উৎপাদন শুরুহয়, ১৯৯২ সাল থেকে বানিজ্যিক ভাবে হ্যাচারীতে বাগদা চিংড়ী পোনা উৎপাদন শুরুএবং চিংড়ী চাষের উপকরণ প্রাপ্তি সহজলভ্য হওয়ায় এ এলাকায় মানুষের মধ্যে একক ও সমাজভিত্তিক চিংড়ী চাষের প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রসারিত হয়েছে চিংড়ী চাষের ক্ষেত্র। গত এক দশক আগেও অত্র উপজেলায় বাগদা চিংড়ীর উৎপাদন ছিল ৩৫০০মেঃটন, যা ২০১৩ সালে ৫৭২০মেঃ টঃ উন্নীত হয়েছে।বাগদা চিংড়ী শিল্প অত্র উপজেলাসহ আশেপাশে অন্যান্য এলাকায় ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। বাগদা চিংড়ীর ব্যবসা করে অত্র এলাকার লোকজনের দরিদ্রতা ঘুচেছে এবং অর্থনৈতিক সফলতা লাভ করেছে।

২। কৃষি ক্ষেত্রে : পাইকগাছা উপজেলাতে সম্ভাবনাময় কৃষির মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য কৃষি হলো ঘেরে সবজি চাষ এবং গমের আবাদ। যেহেতেু এই উপজেলাটিতে মাছ চাষ বেশী হয় সেহেতেু কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উদ্বুদ্ধকরনের মাধ্যমে যেসকল ঘের গুলো সবজি চাষের উপযোগী সেগুলো চিহ্নিত করে সবজি চাষের আওতায় আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর অনেকটা সফল। কারণ অনেক কৃষক এখন নিজেরাই ঘেরে সবজি চাষ করছে।

এছাড়া গমও পাইকগাছা উপজেলার সম্ভাবনাময় কৃষির মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য কারণ ২০১২ সালে গম আবাদের পরিমান পাইকগাছা উপজেলাতে ছিল মাত্র ৬০ হে: ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে গম আবাদের পরিমান পাইকগাছা উপজেলাতে বৃদ্ধি পেয়ে যথাক্রমে হয়েছে ২০০ হে: এবং ২৬০ হে:। আগামী বছর গুলোতে গম আবাদের পরিমান আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আমাদের  ধারনা।এখানে বনজ ও ফলজ চারা তৈরীর ছোট ছোট নার্সারী কেন্দ্র আছে।

৩। প্রাণি সম্পদ : এখানে হাঁস-মুরগী,কোয়েল,কবুতর,ছাগল,ভেড়া ও গরুমোটাতাজাকরনের মাধ্যমে এলাকার লোকজনের দরিদ্রতা ঘুচেছে এবং অর্থনৈতিক সফলতা লাভ করেছে।





Related

খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত



Related

খুলনা বাংলাদেশের কত তম বিভাগ?

খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। 



Related

খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।



Related

খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়

খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।



Related

খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?

কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।