The Ballpen
পানছড়ি উপজেলার অবস্থান - theballpen

পানছড়ি উপজেলার অবস্থান

4th Dec 2022 | খাগড়াছড়ি জেলা |

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার উত্তর সীমানায় চেঙ্গী নদীর তীরে পানছড়ি উপজেলার অবস্থান। ২৩৹ ১২’ থেকে ২৩৹ ২৮’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১৹ ৫০’ থেকে ৯২৹ ০০’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যবর্তী স্থানে এ উপজেলাটি অবস্থিত। এ উপজেলার পূর্বে দীঘিনালা উপজেলা, দক্ষিণে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা, পশ্চিমে মাটিরাঙ্গা উপজেলা এবং উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।





Related

খাগড়াছড়ি জেলার মোট আয়তন কত?

খাগড়াছড়ি জেলার মোট আয়তন ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার।



Related

খাগড়াছড়ি জেলার মোট জনসংখ্যা কত?

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী খাগড়াছড়ি জেলার মোট জনসংখ্যা ৫,২৫,৬৬৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৭৭,৬১৪ জন এবং মহিলা ২,৪৮,৩৫০ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১৯৫ জন।

খাগড়াছড়ির ধর্মবিশ্বাস-২০১১

  ইসলাম (৪৫.৭১%)

  বৌদ্ধ (৩৯.২৮%)

  হিন্দু ধর্ম (১৪.২৪%)

  খ্রিস্ট ধর্ম (০.৭৭%)

ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৪৫.৭১% মুসলিম, ১৪.২৪% হিন্দু, ৩৯.২৮% বৌদ্ধ এবং ০.৭৭% খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এ জেলায় বাঙালী জনসাধারণের পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা প্রভৃতি আদিবাসী ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।



Related

খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান ও সীমানা

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°৩৮´ থেকে ২৩°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৪´ থেকে ৯২°১১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ২৭০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১১১ কিলোমিটার। এ জেলার পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলা, দক্ষিণে রাঙ্গামাটি জেলা ও চট্টগ্রাম জেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ এবং উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।



Related

খাগড়াছড়ি জেলার নামকরণ

খাগড়াছড়ি একটি নদীর নাম। নদীর পাড়ে খাগড়া বন থাকায় পরবর্তী কালে তা পরিষ্কার করে জনবসতি গড়ে উঠে, ফলে তখন থেকেই এটি খাগড়াছড়ি নামে পরিচিতি লাভ করে।



Related

খাগড়াছড়ি জেলা কত সালে গঠিত হয় ?

১৮৬০ সালের ২০ জুন রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি হয়। জেলা সৃষ্টির পূর্বে এর নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হয়।