ফকিরহাট উপজেলার ঐতিহাসিক স্থাপনা ও স্থান গুলো কী কী?
23rd Dec 2022 | বাগেরহাট জেলা |
ফকিরহাট উপজেলার ঐতিহাসিক স্থাপনা ও স্থান গুলো-
- শাহ আউলিয়ার মাজার বালিয়াডাঙ্গা
- জোড়া শিব মন্দির দোহাজারী (প্রাচীন পুরাকৃত্তি)
- কামটার দীঘি-খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত
- লাল চন্দ্রপুর দীঘি ও মসজিদ
- মকরউল্লাহ শাহের দরবার
- রঙ্গুসারে দিঘী শাহপুর
- নিলকর সাহেবদের কুঠির, মূলঘর
- বুড়ির বটতলা মাজার
- মানসা কালিবাড়ী
- সাধের বটতলা মৌসুমী গ্রাম্য শৈল্য এবং পূজা উৎসব হয়
- খড়রিয়া জমিদার বাড়ী জয়পুর নলধা বড় জিলা ও মেঝে জিলাজ মিদারদের খাজনা আদায়ের কাচারী বর্তমান বসতবাড়ী এবং সাব জেল বিদ্যমান
- টাউন নওয়াপাড়া জমিদার বাড়ী-জমিদারদের ব্যবহৃত একাধিক সুরঙ্গ, অট্রালিকা পূজা মন্ডপ এবং বহু দীঘির অসিত্মত্ত্ব বিদ্যমান
- মহিষ প্রজনন কেন্দ্র-দেশের একমাত্র মহিষ খামার, শুকদাড়া, ফকিরহাট
- খুলনা বিভাগীয় শিশু সদন এবং পঙ্গু পুনরবাসন কেন্দ্র, মূলঘর, ফকিরহাট
Related
বাগেরহাট জেলা কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল?
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের একটি উপকূলীয় জেলা বাগেরহাট। প্রাচীন সমতটের এই জনপদের সমৃদ্ধির ইতিহাস উপমহাদেশের বহু প্রাচীন জনপদের সমকালীন ও সমপর্যায়ের। বর্তমানে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট শহরের পূর্ব নাম ছিল 'খলিফাতাবাদ'।
Related
বাগেরহাট জেলার বিখ্যাত খাবার
বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী খাবারের কথা আসলেই সবার প্রথমে আসে চুই ঝালের কথা। চুই ঝালে গরুর মাংস কিংবা খাসির মাংস, একনামে বিখ্যাত! খুলনা যাবেন আর চুই ঝালের তরকারি খাবেন না তা একদম হবে না। চুই বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত মশলা জাতীয় ফসল।
Related
বাগেরহাট কিসের জন্য বিখ্যাত
বিখ্যাত বাগেরহাট দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এই ঐতিহাসিক জেলাটি মূলত উৎপাদনে এগিয়ে থাকা চিংড়ি ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ষাট গম্বুজ মসজিদ এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়া দেশে চিংড়ি এবং সুপারি উৎপাদনে সবার শীর্ষে এই জেলা।
Related
বাগেরহাট জেলার সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাগেরহাট প্রথম প্রবেশ করে ২৪ এপ্রিল ১৯৭১ শনিবার। মুক্তিযুদ্বের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়।