ফরিদগঞ্জ উপজেলায় কৃতি ব্যক্তি কারা?
30th Nov 2022 | চাঁদপুর জেলা |
ফরিদগঞ্জ উপজেলায় কৃতি ব্যক্তি :
- লে. কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরী (৮ নং সেক্টর কমান্ডার)
- মাওলানা এম এ মান্নান, সাবেক ধর্ম ও ত্রাণমন্ত্রী
- আমিন উল্লাহ শেখ (বীর বিক্রম)
- আবুল হোসেন (বীর প্রতীক)
- দেলোয়ার হোসেন (বীর প্রতীক)
- দেলোয়ার হোসাইন নান্নু পাটোয়ারী-বীর মুক্তিযোদ্ধা
- মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী -সিআইপি, প্রতিষ্ঠাতা আম্বিয়া ইউনুস ফাউন্ডেশন
- খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী, রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী।
- ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান, গবেষক, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও শিক্ষক।
- নূরেজ্জামান ভুঁইয়া, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষক।
- আইউব আলী খান, শিক্ষক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ।
- আমিনুল হক মাস্টার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, ভাষাসৈনিক, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি থানা আওয়ামী লীগ, ৭১ এর থানা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, শিক্ষক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ
- ফারুক আহমদ পাটোয়ারী
- মোহাম্মদ আবদুল হাকিম
- মোহাম্মদ বজলুল গণি পাটোয়ারী
- আবদুল জব্বার পাটোয়ারী
- শান্তনু কায়সার, সাহিত্যিক।
- হাশেম খান (খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী)
- আলমগীর হায়দার (৪ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য)
- লায়ন হারুনুর রশীদ, (সাবেক সংসদ সদস্য)
- শামছুল হক ভূঁইয়া ( সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখা।)
- এম সফিউল্লাহ (বীর মুক্তিযোদ্ধা,সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখা, মুক্তিযোদ্ধা পরবর্তী আওয়ামীলীগ থেকে নির্বাচিত প্রথম সংসদ সদস্য)
- ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিবাহিনীর বেঙ্গল প্লাটুনের কমান্ডার এবং রাজনীতিবিদ।
- আমেনা বেগম, রাজনীতিবিদ।
- সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য।
- আব্দুল মান্নান পঞ্চায়েত - বীর মুক্তিযোদ্ধা
- সাংবাদিক শফিকুর রহমান, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।
- মুহা. মাহদী হাসান, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।
- রেজাউল করিম, ফুটবলার ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক।
- প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাসুম ইকবাল, ডীন, ব্যবসায় ও উদ্যোক্তাবৃত্তি অনুষদ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
- রিয়াদুল হাসান , ফুটবল খেলোয়ার,বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল
- মাহমুদুল হাসান জয় ক্রিকেটার ও বিশ্বকাপ জয়ী অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সদস্য।
- শামীম হোসেন ক্রিকেটার ও বিশ্বকাপ জয়ী অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সদস্য৷
- রিফাত কান্তি সেন- ফিচার লেখক/ গণমাধ্যমকর্মী
- সুলেমান খান:সুচিকিৎসক।
- প্রয়াতঃ দ্বিজেন্দ্র লাল মিত্র- সাবেক ভলিবল খেলোয়াড়
- আব্দুস শহীদ নাসিম , লেখক
Related
চাঁদপুর জেলা ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানা
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২৩°০০´ থেকে ২৩°৩০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩২´ থেকে ৯১°০২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চাঁদপুর জেলার অবস্থান। রাজধানীঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৯৬ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ২০৮ কিলোমিটার। এ জেলার দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর জেলা ও নোয়াখালী জেলা; পূর্বে কুমিল্লা জেলা, উত্তরে কুমিল্লা জেলা, মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, মুন্সীগঞ্জ জেলা, শরীয়তপুর জেলা ও বরিশাল জেলা অবস্থিত। পদ্মা ও মেঘনা নদী দুটি চাঁদপুর শহরের কাছে এসে মিলেছে।
Related
চাঁদপুর জেলা জনসংখ্যার কত?
২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী চাঁদপুর জেলার মোট জনসংখ্যা ২৬,৩৫,৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২,২৮,৭৭৪ জন এবং মহিলা ১৪,০৫,৬৮২ জন। মোট পরিবার ৬,৩৫,৪৫৮টি।
চাঁদপুর জেলায় ধর্মবিশ্বাস-২০২২
ইসলাম (৯৪.৩৭%)
হিন্দু ধর্ম (৫.৫৫%)
অন্যান্য ধর্ম (০.০৮%)
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৯৪.৩৭% মুসলিম, ৫.৫৫% হিন্দু, ০.০১% বৌদ্ধ এবং ০.০২% খ্রিষ্টান ও ০.০৫% অন্যান্য ধর্মের অনুসারী। এছাড়া কিছু সংখ্যক ত্রিপুরা উপজাতি জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে এ জেলায়।
Related
চাঁদপুর জেলা কিভাবে নামকরণ হয়?
বার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে এম সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছে চাঁদপুর।
অন্যমতে, চাঁদপুর শহরের (কোড়ালিয়া) পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকিরের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম চাঁদপুর। কারো মতে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক দিল্লী থেকে পঞ্চদশ শতকে এখানে এসে একটি নদী বন্দর স্থাপন করেছিলেন। তার নামানুসারে নাম হয়েছে চাঁদপুর।
Related
মুক্তিযুদ্ধের সময় চাঁদপুর কত নং সেক্টরের অধীনে ছিল?
মুক্তিযুদ্ধের সময় চাঁদপুর ২নং সেক্টরের অধীনে ছিল। ১৯৭১ সালের ১২ মে পাকবাহিনী হাজীগঞ্জ উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের ৫০ জন লোককে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়। এ গণহত্যার পর মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ চালালে পাকবাহিনীর ১৭ জন সৈন্য নিহত এবং ২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। শাহরাস্তি উপজেলার নাওড়া, সূচীপাড়া এবং উনকিলার পূর্বাংশে বেলপুরের কাছে মিত্র বাহিনীর সাথে পাকবাহিনীর সংঘর্ষে মিত্র বাহিনীর ১৩ জন সৈন্য এবং পাকবাহিনীর ৩৫ জন সৈন্য নিহত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মতলব উত্তর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়।