উপজেলার কেন্দ্রীয় খেলাধুলার ডাবুর মাঠ উপজেলা পরিষদের সম্মুখে অবস্থিত।
প্রতি বছর এ স্টেডিয়ামে নিম্নলিখিত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ঃ
(ক) গোল্ডকাপ ফুটবল।
(খ) প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ।
(গ) গ্রামীণ খেলাধুলা।
(ঘ) টি-২০ ক্রিকেট ম্যাচ।
বিনোদন
ক) প্রতি বছর ২৫, ২৬, ২৭ বৈশাখ দক্ষীডিহি রবিন্দ্রকমপ্লেস্কে ৩দিন ব্যাপী গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
খ) প্রতি বছর ১লা বৈশাখে বর্ণ্যঢ্য র্যালী, গ্রামীণ মেলা এবং মেলায় প্রতিদিন সন্ধান সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
গ) ভৈরব নদ উপজেলা সংলগ্ন হওয়ায় এ অঞ্চলে প্রতি বছর একাধিক নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা ও অষ্টক যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত।
খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।
খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।