The Ballpen
ফুলতলা উপজেলার ভাষা ও সংষ্কৃতি - theballpen

ফুলতলা উপজেলার ভাষা ও সংষ্কৃতি

22nd Dec 2022 | খুলনা জেলা |

দক্ষিণ অঞ্চলে প্রাচীন জনপদ খুলনা জেলার গেটওয়ে ফুলতলা উপোজলা। সমাজ বিজ্ঞানীরা এ জনপদের প্রকৃত জন ও জন-সংস্কৃতির রূপ অম্বেষনে সফল হয়েছিলেন  তার প্রমান পাওয়া যায় না। খুলনার সংস্কৃতির আদি রূপকার হিসেবে পোদ, চন্ডাল এবং পুন্ড্র ক্ষত্রিয়দের বিষয়ে সাধারণ আলোচনা হতে এই এলাকার প্রাচীন সংস্কৃতির আভাষ পাওয়া যায়। অত্র এলাকার জন-সংস্কৃতির সংগে মিশে আছে আদিবাসী কোম দের লোকিক বিশ্বাস। এর জনগোষ্টীর সমাজিক রীতিনীতি, আচার-আচরণ, পূজা লোকজ বিশ্বাস থেকে জানা যায়- এ উপজেলার সংস্কৃতি বৈদিক যুগের পূর্বের। এ উপজেলায় এখনও শীতলা, মনযা, যষ্টী পুজা বেশ ঘটা করেই হয়ে থাকে। এই অঞ্চলের জন-সংস্কৃতিতে উল্লেখিত দেব-দেবীরা বেশ প্রবল। জন-সংস্কৃতির উল্লিখিত পুজা আর্য্যরা নিয়ে আসে নাই বলেই জানা যায়। আর্য্য ভাষাভাষী আর্য্য জাতির আবিভার্বের পর অ অঞ্চলে আর্য্য অভ্যতার সূচনা হয় এবং আর্য্য সভ্যতা অবিকৃতভাবে দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে।

১৮৮৪ সালে কলকাতার সাথে যোগাযোগর জন্য লেপথ স্থাপিত হয় এবং স্টীমার সার্ভিস চালু হয়। ফলে বিভিন্ন এলাকার মানুষের আগমনের ফলে শিল্প, সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও পড়ে। ফলে এখানকার সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচয়টি আর হোমোজিনিয়াস থাকেনা। তবুও সাংস্কৃতিক পূর্ববর্তী ধারাটি ক্ষীণভাবে এখনও প্রবাহমান।





Related

খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বিভাগকে সাদা সোনার দেশ ও বলা হয়. খুলনা - সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত



Related

খুলনা বাংলাদেশের কত তম বিভাগ?

খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। 



Related

খুলনা কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

খুলনার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চুইঝালের খাসির মাংস অন্যতম৷ আর এটার পুরোপুরি স্বাদ নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে খুলনার অদূরে চুকনগর নামক স্থানে অবস্থিত বিখ্যাত আব্বাস হোটেলে।



Related

খুলনা জেলা কবে শত্রুমুক্ত হয়

খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। খুলনা: ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও দেশের কোনো কোনো জায়গা তখনো হানাদারমুক্ত হয়নি। খুলনা মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পরদিন দুপুরে খুলনার পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।



Related

খুলনা জেলা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?

কুষ্টিয়া, যশোর, দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ ছিল 'সেক্টর নং ৮' এর অন্তর্ভুক্ত। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এম এ মঞ্জুর। এই সেক্টরে ছিল ৭টি সাব-সেক্টর।