বগুড়া জেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্যাদি
০১ |
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা - ১৬০৩টি। শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার-৮৯ %, ঝরে পড়ার হার-৯% |
০২ |
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার কেন্দ্র সংখ্যা - ১৭৮টি, পাশের হার- ৯৬.৭% |
০৩ |
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সংখ্যা - ২৩৯টি |
০৪ |
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা সমাপনী পরীক্ষার কেন্দ্র সংখ্যা - ১৩৬টি, পাশের হার- ৯৮.২৫% |
০৫ |
কেজি স্কুলের সংখ্যা - ৪৩৬টি |
০৬ |
এনজিও পরিচালিত স্কুলের সংখ্যা - ৩২৯টি |
০৭ |
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ১৩টি |
০৮ |
বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ৩৭৭টি, এমপিওভূক্ত - ৩৪৫টি, নন-এমপিওভূক্ত - ৩২টি |
০৯ |
নিম্নধ্যমিক বিদ্যালয় - ৪৮টি, এমপিওভূক্ত - ২১টি, নন-এমপিওভূক্ত-২৭টি |
১০ |
সরকারি কলেজ -১৬টি, ডিগ্রী কলেজ - ১৪টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ - ০২টি |
১১ |
বেসরকারি স্কুল এন্ড কলেজ -৩৭টি, এমপিওভূক্ত - ১৭টি, নন-এমপিওভূক্ত - ২০টি |
১২ |
বেসরকারি ডিগ্রী কলেজ - ৪৫টি, এমপিওভূক্ত - ৩৫টি, নন-এমপিওভূক্ত - ১০টি |
১৩ |
বেসরকারি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ -৩৬টি, এমপিওভূক্ত - ১৭টি, নন-এমপিওভূক্ত - ১৯টি |
১৪ |
সরকারি কারিগরি কলেজ - ০৪টি |
১৫ |
বেসরকারি কারিগরি কলেজ -৪৯টি, এমপিওভূক্ত - ৩০টি, নন-এমপিওভূক্ত - ১৯টি |
১৬ |
বেসরকারি কারিগরি বিদ্যালয় - ১১টি, এমপিওভূক্ত - ০৪টি, নন-এমপিওভূক্ত - ০৭টি |
১৭ |
মোট মাদ্রাসা- ৩০৮টি, সরকারি - ০১টি |
১৮ |
দাখিল মাদ্রাসা - ২২৩টি, এমপিওভূক্ত - ১৮১টি, নন-এমপিওভূক্ত - ৪২টি |
১৯ |
আলিম মাদ্রাসা - ৪১টি, এমপিওভূক্ত - ৩০টি, নন-এমপিওভূক্ত - ১১টি |
২০ |
ফাজিল মাদ্রাসা - ৪০টি, এমপিওভূক্ত - ৪০টি |
২১ |
কামিল মাদ্রাসা - ০৪টি, এমপিওভূক্ত - ০৪টি |
২২ |
জেএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র - ৪১টি |
২৩ |
জেডিসি পরীক্ষা কেন্দ্র - ১৯টি |
২৪ |
এসএসসি (ভোক) ও দাখিল (ভোক) নবম শ্রেণি সমাপনী পরীক্ষা কেন্দ্র - ৩১টি |
২৫ |
এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র - ৪০টি |
২৬ |
দাখিল পরীক্ষা কেন্দ্র - ১৯টি |
২৭ |
এসএসসি ভোক) ও দাখিল (ভোক) দশম শ্রেণি সমাপানী পরীক্ষা কেন্দ্র - ২০টি |
২৮ |
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র - ৩২টি |
২৯ |
আলিম পরীক্ষা কেন্দ্র - ১৪টি |
৩০ |
এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষা কেন্দ্র - ১৫টি |
৩১ |
ডিগ্রী পরীক্ষা কেন্দ্র - ১৬টি |
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।
বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়।
বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।
বগুড়া জেলার জনসংখ্যা মোট: ৩৭,৩৪,৩০০ জন
পুরুষ:৪৯.৬০%
মহিলা:৫০.৪০%|উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া (English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন :৭টি