The Ballpen
বগুড়া জেলার সাহিত্য ও সংস্কৃতি - theballpen

বগুড়া জেলার সাহিত্য ও সংস্কৃতি

6th Dec 2022 | বগুড়া জেলা |

সাহিত্য এক অমল চিৎপ্রকর্ষ ভেতর-বাইরে যার সমপর্যায়ী আঘ্রাণ। এক অনিত্য অবস্থা থেকে নিত্যকালের হয়ে ওঠা সাহিত্যের মাধ্যমেই সম্ভব। চিত্তবৃত্তির এমন বহিঃপ্রকাশ অন্য কোনো শিল্পে দেখা যায় না। সাহিত্যের কাজ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উক্তি প্রণিধানযোগ্য-‘অন্তরের জিনিসকে বাহিরের,ভাবের জিনিসকে ভাষায়,নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের ও ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করিয়া তোলাই সাহিত্যের কাজ।’যুগে যুগে মানবের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখ, বিরাহ-আনন্দ, ব্যথা-বেদনা ও তার অনন্ত আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য বিরামহীন প্রচেষ্টা চালিয়ে যান কবি-সাহিত্যকগণ। আকার-প্রকারে, ভাবে-ভাষায়, সুরে-ছন্দে মিলেই তার বেঁচে থাকা। সাহিত্যের বিশাল ভুবনের অংশীদারিত্ব নিতে গিয়ে কেউ সফলতার চূড়ায় আরোহণ করেন, কেউ ব্যর্থতার গ্লানি বুকে বয়ে বেড়ান। বাংলা সাহিত্যের হাজার বছরের যে ঐতিহ্যের কথা আমরা বলে থাকি, সেখানেও রয়ে গেছে সেই বহিঃপ্রকাশের ইঙ্গিত।

বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন ‘চর্যাপদ’থেকে শুরু করে বর্তমান কালঅবধি সাহিত্যের বিস্তৃত ভূ-ভাগ জুড়ে প্রতিনিয়তই যে-সৃষ্টির উন্মাদনা লক্ষ্য করে আসছি, তাকে একটি ধারাবাহিক সৃষ্টির ইতিহাস ছাড়া অন্য কোনোভাবে অভিহিত করা যায় না। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখা অর্থাৎ গল্প, কবিতা, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ এগুলো যে-বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লেখকের অন্তহীন প্রচেষ্টার এক একটি সাক্ষ্য, এক একটি অনবদ্য সৃষ্টি, তা ভুললে চলে না। একটি জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য, সমাজ অর্থাৎ তার সমগ্রকে জানতে হলে তার সাহিত্যের ইতিহাসকে অনিবার্যভাবে পাঠকের সামনে তুলে ধরতে হয়। 





Related

বগুড়া জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

বগুড়া জেলা ১৮২১  সালে জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।



Related

বগুড়া জেলার ভৌগোলিক সীমানা

৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।

বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়। 

বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।



Related

বগুড়া জেলার জনসংখ্যা কত?

বগুড়া জেলার জনসংখ্যা মোট: ৩৭,৩৪,৩০০ জন
পুরুষ:৪৯.৬০%
মহিলা:৫০.৪০%|উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।



Related

বগুড়া জেলার ইতিহাস

খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।

সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া (English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।



Related

বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন কয়টি কী কী?

বগুড়া জেলার সংসদীয় আসন :৭টি 

  • বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা)
  • বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ)
  • বগুড়া-৩ (দুপচাঁচিয়া-আদমদীঘি)
  • বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম)
  • বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট)
  • বগুড়া-৬ (বগুড়া সদর)
  • বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)