খেলাধুলাঃ
জেলার উল্লেখযোগ্য খেলার নাম : ফুটবল, সাঁতার, ক্রিকেট, ভলিভল, হ্যান্ডবল, লনটেনিস, টেবিল টেনিস, কাবাডি,
খেলাধুলার মাঠ/স্টেডিয়াম : বরগুনা জেলা সদরে ১ টি স্টেডিয়াম এবং উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন খেলার মাঠ ও সরকারি কলেজ, মহিলা কলেজ, জেলা স্কুল, সরকারি গার্লস স্কুলে মাঠ রয়েছে এ ছাড়া বরগুনা জেলাধীন ০৫ টি উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট ৩০ টি খেলার মাঠ রয়েছে।
বার্ষিক খেলাধুলার সময়সূচি :
ফুটবল : এপ্রিল-মে
পালা গান
পরিমল চন্দ্র হাওলাদার - কদমতলা,৫ নং আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়ন
সুরেন্দ্র নাথ শীল-কড়ইতলা,বরগুনা পৌরসভা
কালু সরকার- খোলপটুয়া,রামনা,বামনা
কালাচাদ রায় (মা,মালা সম্প্রদায়)- শহীদ স্মৃতি সড়ক,বরগুনা
যাত্রা
ডাঃ আঃ কাদের সোনা মিয়া (সোনালী অপেরা )-বরগুনা
হারুন অর রশিদ হাওলাদার (মিনর্ভা অপেরা )- বরগুনা
সাইদুর রহমান গেন্দু মিয়া ( মিনারা অপেরা )- বরগুনা
মেলা
শিমুলতলার মেলা- সার্কিট হাউজের পাশে,বরগুনা
গোজখালীর মেলা-আমতলীর গুলিশাখালী ইউনিয়ন
রাখাইন উপজাতীয় উৎসব-তালতলী,আমতলী
বিভিন্ন মাজার ভিত্তিক মেলা-বিভিন্ন স্থান
আমতলী উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গন মেলা- আমতলী
বরগুনা জেলা নারিকেল ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও বরগুনার বিখ্যাত খাবার -চুইয়া পিঠা, চ্যাবা পিঠা, মুইট্টা পিঠা, আল্লান, বিসকি, তালের মোরব্বা, শিরনি, নাড়িকেলের সুরুয়া, চালের রুটি, ইলিশ মাছ, মিষ্টি।
প্রেক্ষাপট মুক্তিযুদ্ধে বরগুনা ছিল নবম সেক্টরের বুকাবুনিয়া উপ-সেক্টরের অধীন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পরে বরগুনার মুক্তিকামী সহস্রাধিক তরুণ বাঁশের লাঠি, গুটি কয়েক রাইফেল, বন্দুক নিয়ে প্রশিক্ষণ শুরু করে। এরই মধ্যে পাকবাহিনী দুর্বল প্রতিরোধকে উপেক্ষা করে পার্শ্ববর্তী পটুয়াখালী জেলা দখল করে ফেলে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুসারে ০৬/০৫/২০১০ তারিখে আমতলী উপজেলা ভেঙ্গে তালতলীকে উপজেলা হিসাবে ঘোষণা করা হয়।
বরগুনা-৩ বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত সংসদীয় আসন। বাংলাদেশের বরগুনা জেলার আমতলী ও তালতলী উপজেলা নিয়ে এ সংসদীয় আসন গঠিত হয়েছিল। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচনী গেজেটে এই আসনটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। এই আসনের সর্বশেষ সাংসদ ছিলেন শেখ হাসিনা।
বরগুনা দক্ষিণাঞ্চলের জেলা। এর দক্ষিণে পটুয়াখালী ও বঙ্গোপসাগর, উত্তরে ঝালকাঠি, বরিশাল, পিরোজপুর ও পটুয়াখালী; পূর্বে পটুয়াখালী এবং পশ্চিমে পিরোজপুর ও বাগেরহাট।
জেলা সদরে বরগুনা শহর। একটি পৌরসভা। ৯ ওয়ার্ড ও ১৮ মহল্লা।