সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা | সংসদ সদস্য | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
১১৯ বরিশাল-১ |
আগৈলঝাড়া উপজেলা এবং গৌরনদী উপজেলা |
আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
১২০ বরিশাল-২ |
উজিরপুর উপজেলা এবং বানারীপাড়া উপজেলা |
শাহে আলম তালুকদার |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
১২১ বরিশাল-৩ |
বাবুগঞ্জ উপজেলা এবং মুলাদী উপজেলা |
গোলাম কিবরিয়া টিপু |
জাতীয় পার্টি |
১২২ বরিশাল-৪ |
হিজলা উপজেলা এবং মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা |
পংকজ নাথ |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
১২৩ বরিশাল-৫ |
বরিশাল সদর উপজেলা |
জাহিদ ফারুক শামীম |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
১২৪ বরিশাল-৬ |
বাকেরগঞ্জ উপজেলা |
নাসরীন জাহান রত্না |
জাতীয় পার্টি |
তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়।
পাকিস্তান আমলেই পটুয়াখালী মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
সাক্ষরতার হারের এ চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে। জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, হার প্রায় ৭৯। এর পরে রয়েছে বরিশাল, ৭৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বরিশাল জেলা আমড়া এর জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া বরিশালকে বাংলার ভেনিস বলা হয়।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৪ সালে বাকি চারটি মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয় এবং বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠী এই ছয়টি জেলা নিয়ে ১৯৯৩ সালের ১লা জানুয়ারি বরিশাল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।